স্বর্গবচন ।
হে মহান, আমি ইহকাল পরকালে শুধু আপনারই লবিং করি ,আমাকে হেদায়েত পুর্বক গ্রহন করুন মুমিনের কাতারে । আমিন ।
এক জীবনে মানুষ ঠিক ততো টুকুই পায় যতোটা বিলায় সে উদার হস্তে । প্রেমে বা দ্রোহে , হিংসায় অথবা খোবে । ঘৃণায় কিংবা প্রতিবাদে , গিবদে বা প্রশংসায় । সে তার প্রাপ্য টুকুই পায় । তিল, তাল বা পাহাড়ের হিসাবেই পেয়ে যায় সবটুকু । অযাচিত প্রাপ্তি নেই মানুষের ললাটে ।
মনের ভিতর বাড়ীতে আজন্ম এক তরুনের নাম ওয়াহিদ সিদ্দিকি । বন্ধুতে, মনুষ্যত্বে হৃদয়ের বিস্তার ভুমিতে ওয়াহিদ সিদ্দিকি এক ঐশ্বর্যের নাম । এক ব্যস্ত মানবিক যন্ত্রের নাম । এই নাম বুকে গেঁথে আছে প্রায় তিন যুগ । মাঝে মাঝে দেখা হয় মাঝে মাঝে হয়না । কখনো বা কথা হয় কখনো বা হয় না । যোগাযোগের বাইরেও অন্য আরেক যোগাযোগ থাকে ; থেকে যায় তাই , যখনই দেখা হয় আন্তরিকতার উষ্ণ ছোঁয়ায় মনে হয়, বুঝি গতোকালও এক তুখোড় আড্ডা শেষে ফিরে গেছি যে যার ঘরে ।
ভোরের প্লেনে উড়ে হংকং । মিটিং সেরে দুপুরে সিঙ্গাপুরে স্বাস্থ চেকআপ শেষে সন্ধ্যায় ঢাকা এয়ারপোর্ট নেমে ইমিগ্রেশন ত্যাগের আগেই ফোন কল, ঐ শুয়োর,ফেসবুকের স্ট্যাটাসে আজকে এইটা কি কবিতা লিখছিস তুই"? এই কবিতার জন্য তোকে ফাইন করা হলো,তোর জন্য এ বছর সব প্রকাশকের দুয়ার বন্ধ করে দিয়ে এই বই সিদ্দিকি প্রকাশ করবে । এই হচ্ছে ওয়াহিদ সিদ্দিকি । ভালোলাগা এবং বাসা প্রকাশ করবে আচুম্বা এক গালি দিয়ে । ভালোবাসা এক ধারাবাহিক জুয়া খেলার নাম , এ খেলায় বরাবর বিজয়ী এক তারকার নাম ওয়াহিদ সিদ্দকি । এই বই ওর জন্যে ওর স্বর্গীয় পিতা মাতা ,পরিবারের সকলের জন্যে ।
সে আমার ভাই,আমার বন্ধু , আমার দূর পথের অভিভাবক, আমায় হাসতে শিখিয়েছে, হাসাতেও । যুদ্ধ করে বাঁচতে শিখিয়েছে বাঁচাতেও । বাইশ বছরের অভিমান ভেঙ্গে শিখিয়েছে কি করে মিশে যেতে হয়ে নিজ রক্ত স্রোতে । যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী, সরদার আরিফ হোসেন শাহিন । এই বই দিয়ে আমি তাকেও কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরন করি ।
অস্বীকারের অঙ্গীকারে প্রজন্মকে শিখিয়ে দিচ্ছে, 'পরম্পরা ভুলে গিয়ে শত্রু জ্ঞ্যানে ভুলে থেকো নিজের রক্ত' ! রক্ত কণা জমাট বাঁধে দেহের ভিতর হৃদয়পুরে, হৃদযন্ত্র বিকল করে নিজেও ভোগে, ভুগিয়ে মারে বংশথোকা । ঘুরে ঘুরে সকল বুকের সকল পথেই একটা করে বসত বাড়ী তৈরী করে খালি ঘরে একা ফেলে থাকছে এখন নিজের ইচ্ছায়, নিজের মতন । সে আমার রক্তে বাঁধা পিঠ বড় ভাই , শেখ মোজাফফর হোসেন । এ বই দিয়ে তাকেও আমি স্মরণ করি নতশীরে ।
হে মহান, আমাকে, আমার কণ্যা ত্রয়কে রক্তের স্রোত বয়ে বেড়ানোর অফুরান শক্তি দিয়ে আমার রাসুলকে সন্মানিত ও আপনাকে রাজিখুশি রাখার তৌফিক দান করুন । আমিন ।
হে মহান, আমি ইহকাল পরকালে শুধু আপনারই লবিং করি ,আমাকে হেদায়েত পুর্বক গ্রহন করুন মুমিনের কাতারে । আমিন ।
এক জীবনে মানুষ ঠিক ততো টুকুই পায় যতোটা বিলায় সে উদার হস্তে । প্রেমে বা দ্রোহে , হিংসায় অথবা খোবে । ঘৃণায় কিংবা প্রতিবাদে , গিবদে বা প্রশংসায় । সে তার প্রাপ্য টুকুই পায় । তিল, তাল বা পাহাড়ের হিসাবেই পেয়ে যায় সবটুকু । অযাচিত প্রাপ্তি নেই মানুষের ললাটে ।
মনের ভিতর বাড়ীতে আজন্ম এক তরুনের নাম ওয়াহিদ সিদ্দিকি । বন্ধুতে, মনুষ্যত্বে হৃদয়ের বিস্তার ভুমিতে ওয়াহিদ সিদ্দিকি এক ঐশ্বর্যের নাম । এক ব্যস্ত মানবিক যন্ত্রের নাম । এই নাম বুকে গেঁথে আছে প্রায় তিন যুগ । মাঝে মাঝে দেখা হয় মাঝে মাঝে হয়না । কখনো বা কথা হয় কখনো বা হয় না । যোগাযোগের বাইরেও অন্য আরেক যোগাযোগ থাকে ; থেকে যায় তাই , যখনই দেখা হয় আন্তরিকতার উষ্ণ ছোঁয়ায় মনে হয়, বুঝি গতোকালও এক তুখোড় আড্ডা শেষে ফিরে গেছি যে যার ঘরে ।
ভোরের প্লেনে উড়ে হংকং । মিটিং সেরে দুপুরে সিঙ্গাপুরে স্বাস্থ চেকআপ শেষে সন্ধ্যায় ঢাকা এয়ারপোর্ট নেমে ইমিগ্রেশন ত্যাগের আগেই ফোন কল, ঐ শুয়োর,ফেসবুকের স্ট্যাটাসে আজকে এইটা কি কবিতা লিখছিস তুই"? এই কবিতার জন্য তোকে ফাইন করা হলো,তোর জন্য এ বছর সব প্রকাশকের দুয়ার বন্ধ করে দিয়ে এই বই সিদ্দিকি প্রকাশ করবে । এই হচ্ছে ওয়াহিদ সিদ্দিকি । ভালোলাগা এবং বাসা প্রকাশ করবে আচুম্বা এক গালি দিয়ে । ভালোবাসা এক ধারাবাহিক জুয়া খেলার নাম , এ খেলায় বরাবর বিজয়ী এক তারকার নাম ওয়াহিদ সিদ্দকি । এই বই ওর জন্যে ওর স্বর্গীয় পিতা মাতা ,পরিবারের সকলের জন্যে ।
সে আমার ভাই,আমার বন্ধু , আমার দূর পথের অভিভাবক, আমায় হাসতে শিখিয়েছে, হাসাতেও । যুদ্ধ করে বাঁচতে শিখিয়েছে বাঁচাতেও । বাইশ বছরের অভিমান ভেঙ্গে শিখিয়েছে কি করে মিশে যেতে হয়ে নিজ রক্ত স্রোতে । যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী, সরদার আরিফ হোসেন শাহিন । এই বই দিয়ে আমি তাকেও কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরন করি ।
অস্বীকারের অঙ্গীকারে প্রজন্মকে শিখিয়ে দিচ্ছে, 'পরম্পরা ভুলে গিয়ে শত্রু জ্ঞ্যানে ভুলে থেকো নিজের রক্ত' ! রক্ত কণা জমাট বাঁধে দেহের ভিতর হৃদয়পুরে, হৃদযন্ত্র বিকল করে নিজেও ভোগে, ভুগিয়ে মারে বংশথোকা । ঘুরে ঘুরে সকল বুকের সকল পথেই একটা করে বসত বাড়ী তৈরী করে খালি ঘরে একা ফেলে থাকছে এখন নিজের ইচ্ছায়, নিজের মতন । সে আমার রক্তে বাঁধা পিঠ বড় ভাই , শেখ মোজাফফর হোসেন । এ বই দিয়ে তাকেও আমি স্মরণ করি নতশীরে ।
হে মহান, আমাকে, আমার কণ্যা ত্রয়কে রক্তের স্রোত বয়ে বেড়ানোর অফুরান শক্তি দিয়ে আমার রাসুলকে সন্মানিত ও আপনাকে রাজিখুশি রাখার তৌফিক দান করুন । আমিন ।