পইড়া দ্যাহেন
সাদাফের জ্ঞ্যান
হুদাই ঘ্যানপ্যান !
(১)
তোর জন্য রৌদ্র আকাশ
আমার জন্য বৃষ্টি ।
বৃষ্টি আমার বুনো তেতুল
তোর, রৌদ্র D-মিষ্টি ।
(২)
সাদাফের জ্ঞ্যান
হুদাই ঘ্যানপ্যান !
(১)
তোর জন্য রৌদ্র আকাশ
আমার জন্য বৃষ্টি ।
বৃষ্টি আমার বুনো তেতুল
তোর, রৌদ্র D-মিষ্টি ।
(২)
তোর আছে বেইলি রোড
আমার কাছে শিল্পকলা
তোর শব্দ, ধারালো শোর্ড
সাথে সংগী চৌষট্টি কলা ।
(৩)
তোর, মিথ্যে বলায় সততা আছে
অনেকের সত্যতে তা নাই !
তুই সত্য বলেই প্রাণ হরিলি
প্রাণ আমি নিঃশব্দে হারাই !
(৪)
বিশ্বাসী মৃত্যুর গৌরব, সকলে পায়না।
ভালোবেসে সিংহাসন হারাতে, সকলে পারেনা।
(৫)
আমি পেতেও জানি, দিতেও
যত্ন না পেলে, কেড়ে নিতেও ।
(৬)
তুমি বলবে, আসবোনা
আমি বলি, এসোইনা ।
(৭)
তুই ছিলিনা বালা ছিলাম
দু:খ ছিলোনা।
আমার কাছে শিল্পকলা
তোর শব্দ, ধারালো শোর্ড
সাথে সংগী চৌষট্টি কলা ।
(৩)
তোর, মিথ্যে বলায় সততা আছে
অনেকের সত্যতে তা নাই !
তুই সত্য বলেই প্রাণ হরিলি
প্রাণ আমি নিঃশব্দে হারাই !
(৪)
বিশ্বাসী মৃত্যুর গৌরব, সকলে পায়না।
ভালোবেসে সিংহাসন হারাতে, সকলে পারেনা।
(৫)
আমি পেতেও জানি, দিতেও
যত্ন না পেলে, কেড়ে নিতেও ।
(৬)
তুমি বলবে, আসবোনা
আমি বলি, এসোইনা ।
(৭)
তুই ছিলিনা বালা ছিলাম
দু:খ ছিলোনা।
হঠাৎ আইলি বুকের মইধ্য
ছায়া দিলি ঠাডা রইদে
সরাই নিলি ছায়া বিরিক্ষ
বাঁচতে দিলিনা ।
(৮)
খুব সহজেই ভুল বোঝা যায়
সঠিক বোঝা কষ্ট ।
অনেক কষ্টে তৈরী বাগান
এক পোকাতেই নষ্ট ।
(৯)
ছায়া দিলি ঠাডা রইদে
সরাই নিলি ছায়া বিরিক্ষ
বাঁচতে দিলিনা ।
(৮)
খুব সহজেই ভুল বোঝা যায়
সঠিক বোঝা কষ্ট ।
অনেক কষ্টে তৈরী বাগান
এক পোকাতেই নষ্ট ।
(৯)
দু:খ বোঝার সুজোগটাকে
তুই দিলিনে বুঝতে
ইচ্ছে ছিলো,তবু কি আর
পারবো দু:খ মুছতে ?
(১০)
কি ভেবে যে কাছে আশিস
কোন কারনে যাস
নিজের মধ্যে দু:খের চাষ
করিস বারো মাস !
(১১)
যদি মানুষ না হতাম !
যদি বৃক্ষ হতাম ।
অন্তরে বৃক্ষমানুষ হতাম
তথাগত মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ হতাম জানি।
হে প্রভু, আমাকে বৃক্ষ করে দাও ।
(১২)
যাগা দেন , হোউমকে যামু ।
আবে হালায়, লইড়া খারান ।
আমি হোউমকে যামু ।
ছবুর করতে করতে
লাইনে খারাইতে খারাইতে
আপনেগো কাছে চাইতে চাইতে
আত পাততে পাততে
দুয়ারে গুরতে গুরতে
চপ্পল খয় করতে করতে
না খাইয়া থাকতে থাকতে
বোবা অইতে অইতে
বেবাক কষ্ট সইজ্জ করতে করতে
পাইনাই কিচ্চু ।
মাগার নষ্ট অইনাইক্কা ।
তুই দিলিনে বুঝতে
ইচ্ছে ছিলো,তবু কি আর
পারবো দু:খ মুছতে ?
(১০)
কি ভেবে যে কাছে আশিস
কোন কারনে যাস
নিজের মধ্যে দু:খের চাষ
করিস বারো মাস !
(১১)
যদি মানুষ না হতাম !
যদি বৃক্ষ হতাম ।
অন্তরে বৃক্ষমানুষ হতাম
তথাগত মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ হতাম জানি।
হে প্রভু, আমাকে বৃক্ষ করে দাও ।
(১২)
যাগা দেন , হোউমকে যামু ।
আবে হালায়, লইড়া খারান ।
আমি হোউমকে যামু ।
ছবুর করতে করতে
লাইনে খারাইতে খারাইতে
আপনেগো কাছে চাইতে চাইতে
আত পাততে পাততে
দুয়ারে গুরতে গুরতে
চপ্পল খয় করতে করতে
না খাইয়া থাকতে থাকতে
বোবা অইতে অইতে
বেবাক কষ্ট সইজ্জ করতে করতে
পাইনাই কিচ্চু ।
মাগার নষ্ট অইনাইক্কা ।
এই ফির, খাড়ায়া যাগা দেন ।
স্যালুট দ্যান ।
আমি হোউমকে যামু ।
বহুদুর... হোউমকে যামু ।
(১৩)
তুই ছিলিনা, দুপুর বেলা
রৌদ্র বিহিন মেঘ ছিলো
আকশ ভরা ।
(১৪)
শীতল ছায়ায় ঘঘুর গানে
ভালো ছিলাম একা একা
তোকে ছাড়া।
(১৫)
স্যালুট দ্যান ।
আমি হোউমকে যামু ।
বহুদুর... হোউমকে যামু ।
(১৩)
তুই ছিলিনা, দুপুর বেলা
রৌদ্র বিহিন মেঘ ছিলো
আকশ ভরা ।
(১৪)
শীতল ছায়ায় ঘঘুর গানে
ভালো ছিলাম একা একা
তোকে ছাড়া।
(১৫)
কেনো এলি ভর দুপুরে
বনের ভিতর ফুলের
তোড়া হাতে নিয়ে ।
(১৬)
তোকে ফেলে কি করে যাই
একলা একা
বলনা মেয়ে ?
(১৭)
তুমি আমার কবি ছিলে
আমি তোমার ঘোরে ছিলাম ।
তোমায় দিন রাত্রি পড়ে
আমি কবি হতে চেয়েছিলাম ।
(১৮)
তোমাদের আচরন আমাকে বুঝিয়ে দিলো
নগরের সবচেয়ে বড় গাধাটি আমি ।
(১৯)
ক পাতিলে খাবার
সয়না পেটে সবার ।
(২০)
বনের ভিতর ফুলের
তোড়া হাতে নিয়ে ।
(১৬)
তোকে ফেলে কি করে যাই
একলা একা
বলনা মেয়ে ?
(১৭)
তুমি আমার কবি ছিলে
আমি তোমার ঘোরে ছিলাম ।
তোমায় দিন রাত্রি পড়ে
আমি কবি হতে চেয়েছিলাম ।
(১৮)
তোমাদের আচরন আমাকে বুঝিয়ে দিলো
নগরের সবচেয়ে বড় গাধাটি আমি ।
(১৯)
ক পাতিলে খাবার
সয়না পেটে সবার ।
(২০)
এক থালাতে দশজনে খায়
এঁটোকাঁটা সবার গলায় ।
(২১)
এক গেলাসে পানি পান
লালার লোনা সবাই পান ।
(২২)
সব মুখ রসের পাতিল
অধিক রসে তিক্ত দিল ।
(২৩)
শিশুর মতো চেয়েছি
পেয়েছি ভেংগেছি ।
পেয়ে, ভেংগে একদিন
শিশু হয়ে গেছি ।
(২৪)
এখন, চেয়ে না পেলে
ক্ষোভে ভাংগে বুক ।
ভালোবাসা মানে
বখে যাওয়া উজবুক ।
(২৫)
তুমি প্রমত্তা নদীর মতো কুল ভাংগো।
ভুল ভাংগোনা নিজের।
বন্য হাতির মতো দুমড়ে মুচড়ে যাও ।
তুমি যত্ন নাওনা বীজের।
(২৬)
এইখানে থেমে গেছে কোলাহল ।
তুমি নেই, মাছেরা তোলেনি মুখে
বড়শীর আদার ।
এখনো আছে বাকি কিছুটা জল
আলোর বদলে রয়েছে আঁধার ।
(২৭)
তুমি নীরবতা দিয়েছো ।
পাওয়ার আগেই কোলাহলে মিশে গেছে তা ।
(২৮)
জলোচ্ছ্বাসের উচ্ছাস নিয়ে
একবার প্রেমে পড়েছিলে তুমি
ঝড় শেষে একটানে শেকড় শুদ্ধ
তুলে নিয়ে গেলে সমুদ্র উদরে
তার পর থেকে পৃথিবীতে প্রেম বিলুপ্ত হয়ে গেলো
অতএব,
প্রমাণিত পৃথিবীর সর্বশেষ প্রেমিক আমি ।
(২৯)
মৃতিভ্রষ্ট, পথ চেনেনা
আপন চেনেনা ।
(৩০)
নতুন মুখের বন্দনা
মন্দনা ।
(৩১)
এঁটোকাঁটা সবার গলায় ।
(২১)
এক গেলাসে পানি পান
লালার লোনা সবাই পান ।
(২২)
সব মুখ রসের পাতিল
অধিক রসে তিক্ত দিল ।
(২৩)
শিশুর মতো চেয়েছি
পেয়েছি ভেংগেছি ।
পেয়ে, ভেংগে একদিন
শিশু হয়ে গেছি ।
(২৪)
এখন, চেয়ে না পেলে
ক্ষোভে ভাংগে বুক ।
ভালোবাসা মানে
বখে যাওয়া উজবুক ।
(২৫)
তুমি প্রমত্তা নদীর মতো কুল ভাংগো।
ভুল ভাংগোনা নিজের।
বন্য হাতির মতো দুমড়ে মুচড়ে যাও ।
তুমি যত্ন নাওনা বীজের।
(২৬)
এইখানে থেমে গেছে কোলাহল ।
তুমি নেই, মাছেরা তোলেনি মুখে
বড়শীর আদার ।
এখনো আছে বাকি কিছুটা জল
আলোর বদলে রয়েছে আঁধার ।
(২৭)
তুমি নীরবতা দিয়েছো ।
পাওয়ার আগেই কোলাহলে মিশে গেছে তা ।
(২৮)
জলোচ্ছ্বাসের উচ্ছাস নিয়ে
একবার প্রেমে পড়েছিলে তুমি
ঝড় শেষে একটানে শেকড় শুদ্ধ
তুলে নিয়ে গেলে সমুদ্র উদরে
তার পর থেকে পৃথিবীতে প্রেম বিলুপ্ত হয়ে গেলো
অতএব,
প্রমাণিত পৃথিবীর সর্বশেষ প্রেমিক আমি ।
(২৯)
মৃতিভ্রষ্ট, পথ চেনেনা
আপন চেনেনা ।
(৩০)
নতুন মুখের বন্দনা
মন্দনা ।
(৩১)
অন্ধকারের গ্রন্থনা
প্রকাশ করেনা ।
(৩২)
আমার টাইম লাইনে তোমার জন্ম শুভেচ্ছা ।
তোমার হার্ট লাইনে বাজে কার সংগীত ?
(৩৩)
আজও কৃষ্ণের বাশি বাজে প্রতি রাতে ।
শুধু রাধা ঘর ছাড়েনা ।
আমি কখনো বাশি বাজাতে পারিনা ।
কি করে আসো প্রতি রাতে !
(৩৪)
তোমার যুগল ওষ্ঠের বিভংগে নুয়ে পড়ে চাঁদ।
একদিন নুয়েছিলো কৃষ্ণের মুখ ।
এবার আমিও ।
(৩৫)
নীলের সাথে মিল রেখে দু:খ থাকে
লালের সাথে থাকে নাকি প্রেম ।
আমি সাদা বিধবা যুবতি
বেচে থাকি বুকে নিয়ে এক নদী হেম ।
(৩৬)
যদি হঠাৎ শোনো চলে গেছি।
উজাড় কাঁদবে জানি।
তুমি সেদিন থেকেই উজাড় হবে ।
(৩৭)
আকাশের চাঁদ আজ আকাশে নাই
বাসা বেধেছে বুঝি তোমার মুখে ।
আমি আছি দারুন স্বর্গীয় সুখে
হাতের কাছে চাঁদ চাইলেই পাই ।
(৩৮)
আর একটু হলেই তোমাকে গোলাপ বলা যেতো।
কাঁটা ও কীটের জন্য থেমে গেলো ঘোষনা।
অথবা, গোলাপকে তোমার পরিচয়ে চেনা যাতো।
কলা ও কামের আগুনে পুড়ে গেলো সীমানা।
(৩৯)
জ্যোৎস্না কি আর আমার একার
জ্যোৎস্না সবার সমান ভাগ ।
যতোটা পায় মোহাম্মদপুর
ততোটা পায় আরামবাগ ।
(৪০)
বলতে, বলতে
বলতে,বলতে
বলতে,বলতে
ক্লা....ন.....ত
হয়ে.....গেছি
তুমি একবারও
হ্যা, না, কিছুই
বললেনা
আমাকে শুনেছো কিনা তাও বোঝা গেলোনা
(৪১)
ওলো চাঁদের বুড়ি ।
তুই আমার আপনি,তুমি, সব ।
তুই নৈঃশব্দ , আমার কলরব ।
(৪২)
ঝরে পড়া লঞ্চ যাত্রীর মতো ভীত
উৎকন্ঠিত পুরুষ তুমি সরে দাড়াও ।
যুদ্ধ্য ক্ষেত্র তোমার জন্য নয় ।
এ জীবন সাহসের, সিংহের ।
(৪৩)
ভরা বারিতে আমি একা ভিজেছিলাম ।
সেদিন খালি বাড়ীতে তুমি ঘুমাচ্ছিলে ।
(৪৪)
প্রকাশ করেনা ।
(৩২)
আমার টাইম লাইনে তোমার জন্ম শুভেচ্ছা ।
তোমার হার্ট লাইনে বাজে কার সংগীত ?
(৩৩)
আজও কৃষ্ণের বাশি বাজে প্রতি রাতে ।
শুধু রাধা ঘর ছাড়েনা ।
আমি কখনো বাশি বাজাতে পারিনা ।
কি করে আসো প্রতি রাতে !
(৩৪)
তোমার যুগল ওষ্ঠের বিভংগে নুয়ে পড়ে চাঁদ।
একদিন নুয়েছিলো কৃষ্ণের মুখ ।
এবার আমিও ।
(৩৫)
নীলের সাথে মিল রেখে দু:খ থাকে
লালের সাথে থাকে নাকি প্রেম ।
আমি সাদা বিধবা যুবতি
বেচে থাকি বুকে নিয়ে এক নদী হেম ।
(৩৬)
যদি হঠাৎ শোনো চলে গেছি।
উজাড় কাঁদবে জানি।
তুমি সেদিন থেকেই উজাড় হবে ।
(৩৭)
আকাশের চাঁদ আজ আকাশে নাই
বাসা বেধেছে বুঝি তোমার মুখে ।
আমি আছি দারুন স্বর্গীয় সুখে
হাতের কাছে চাঁদ চাইলেই পাই ।
(৩৮)
আর একটু হলেই তোমাকে গোলাপ বলা যেতো।
কাঁটা ও কীটের জন্য থেমে গেলো ঘোষনা।
অথবা, গোলাপকে তোমার পরিচয়ে চেনা যাতো।
কলা ও কামের আগুনে পুড়ে গেলো সীমানা।
(৩৯)
জ্যোৎস্না কি আর আমার একার
জ্যোৎস্না সবার সমান ভাগ ।
যতোটা পায় মোহাম্মদপুর
ততোটা পায় আরামবাগ ।
(৪০)
বলতে, বলতে
বলতে,বলতে
বলতে,বলতে
ক্লা....ন.....ত
হয়ে.....গেছি
তুমি একবারও
হ্যা, না, কিছুই
বললেনা
আমাকে শুনেছো কিনা তাও বোঝা গেলোনা
(৪১)
ওলো চাঁদের বুড়ি ।
তুই আমার আপনি,তুমি, সব ।
তুই নৈঃশব্দ , আমার কলরব ।
(৪২)
ঝরে পড়া লঞ্চ যাত্রীর মতো ভীত
উৎকন্ঠিত পুরুষ তুমি সরে দাড়াও ।
যুদ্ধ্য ক্ষেত্র তোমার জন্য নয় ।
এ জীবন সাহসের, সিংহের ।
(৪৩)
ভরা বারিতে আমি একা ভিজেছিলাম ।
সেদিন খালি বাড়ীতে তুমি ঘুমাচ্ছিলে ।
(৪৪)
আমার সকল ভালো দিয়ে যাবো
তোমার হাতে তুলে ।
মন্দ যতো পুড়িয়ে দিয়ে ঘৃনার আগুনে ।
(৪৫)
মাঝে মাঝে গ্যাস থাকেনা
তবুও আগুন জ্বলে ।
কালো মেঘে দিনের আলো
থাকে খুব কৌশলে ।
(৪৬)
শিমুল বাতাসে ওড়ে
আকাশ ছোঁবে বলে
আমি বালিশ বানাই
শিমুলে ঘুমাবো বলে ।
তোমার হাতে তুলে ।
মন্দ যতো পুড়িয়ে দিয়ে ঘৃনার আগুনে ।
(৪৫)
মাঝে মাঝে গ্যাস থাকেনা
তবুও আগুন জ্বলে ।
কালো মেঘে দিনের আলো
থাকে খুব কৌশলে ।
(৪৬)
শিমুল বাতাসে ওড়ে
আকাশ ছোঁবে বলে
আমি বালিশ বানাই
শিমুলে ঘুমাবো বলে ।
(৪৭)
পাতা'র সাথে বাহার
লতা'র সাথে আমি
লতা,পাতা,বাহার
আমাদের পাগলামি ।
(৪৮)
এতগুলো পকেট তোমার !
এতো কিছু রাখো ?
হাজার টাকা নোটের সাথে
খুচড়ো পয়সা দেখো !
পাতা'র সাথে বাহার
লতা'র সাথে আমি
লতা,পাতা,বাহার
আমাদের পাগলামি ।
(৪৮)
এতগুলো পকেট তোমার !
এতো কিছু রাখো ?
হাজার টাকা নোটের সাথে
খুচড়ো পয়সা দেখো !
(৪৯)
বুকের ভিতর ফলের বাগান
যেমন খুশী খাও
কাচা পাকা স্বাদের বাহার
ইচ্ছেমতো নাও ।
(৫০)
সবকিছু কি হয়গো ক্ষ'রাত
মুফাত পেতে চাও
সোনা, তোমার পায়ে লক্ষী
সামনে পা বাড়াও ।
(৫১)
বার মাসে বার মুখোশ
বদল করে পড়ো ।
কখন কাকে ছাড়ো তুমি
কখন কাকে ধরো ?
(৫২)
আমার একটা কিছু হলেই
তোমার সবটা হয়ে যাবে।
একটা মশা কামড়ে দিলেই
তোমায় অজগরে খাবে ।
বুকের ভিতর ফলের বাগান
যেমন খুশী খাও
কাচা পাকা স্বাদের বাহার
ইচ্ছেমতো নাও ।
(৫০)
সবকিছু কি হয়গো ক্ষ'রাত
মুফাত পেতে চাও
সোনা, তোমার পায়ে লক্ষী
সামনে পা বাড়াও ।
(৫১)
বার মাসে বার মুখোশ
বদল করে পড়ো ।
কখন কাকে ছাড়ো তুমি
কখন কাকে ধরো ?
(৫২)
আমার একটা কিছু হলেই
তোমার সবটা হয়ে যাবে।
একটা মশা কামড়ে দিলেই
তোমায় অজগরে খাবে ।
(৫৩)
প্রবীণ কৃষক, চাষাবাদে
আর কতোটা চাও ?
ভূমির মালিক তোমার পুত্র
বুঝিয়ে দিয়ে, বানপ্রস্থে যাও ।
(৫৪)
ভাংগা গতর
ফতর ফতর
থামেনা তবু !
এতো পারে !
হালার বয়স
বাড়ায়া দেন প্রভু ।
(৫৫)
আমাগের অভিযোগ টনকে টন
প্রতিবাদের বেলায় ঠন ঠন ।
(৫৬)
পিতা,
আকাশ ততোটা বড় নয়
যতো বড় তোমার হৃদয় ।
কার এতো সাধ্য বলো
মুছে ফেলে তোমার নাম !
(৫৭)
একজন কুৎশিতের মৃত্যু হলো আজ রাতে ।
খবরে প্রকাশ, মৃত্যুর আগে তিনি গোপন ব্যাথায়
গোপন রোগে শয্যাগত ছিলেন ।
তার প্রয়ানে নগরবাসী নিশ্বাস ছেড়ে বেচে উঠলো !
কেননা তাকে সবাই অকবি বলেই জানতেন।
(৫৮)
বয়স যখন ষোল থেকে তিরিশ
বৃক্ষ তখন ধারালো এক শিরিষ
প্রবীণ কৃষক, চাষাবাদে
আর কতোটা চাও ?
ভূমির মালিক তোমার পুত্র
বুঝিয়ে দিয়ে, বানপ্রস্থে যাও ।
(৫৪)
ভাংগা গতর
ফতর ফতর
থামেনা তবু !
এতো পারে !
হালার বয়স
বাড়ায়া দেন প্রভু ।
(৫৫)
আমাগের অভিযোগ টনকে টন
প্রতিবাদের বেলায় ঠন ঠন ।
(৫৬)
পিতা,
আকাশ ততোটা বড় নয়
যতো বড় তোমার হৃদয় ।
কার এতো সাধ্য বলো
মুছে ফেলে তোমার নাম !
(৫৭)
একজন কুৎশিতের মৃত্যু হলো আজ রাতে ।
খবরে প্রকাশ, মৃত্যুর আগে তিনি গোপন ব্যাথায়
গোপন রোগে শয্যাগত ছিলেন ।
তার প্রয়ানে নগরবাসী নিশ্বাস ছেড়ে বেচে উঠলো !
কেননা তাকে সবাই অকবি বলেই জানতেন।
(৫৮)
বয়স যখন ষোল থেকে তিরিশ
বৃক্ষ তখন ধারালো এক শিরিষ
তিরিশ যখন বাড়তে থাকে পঞ্চাশে
মরা বাকল ছড়িয়ে পড়ে চার পাশে
সত্তুরে যায় পেরিয়ে অংক ষাঠ
গাছ তখন শুধুই আমড়া কাঠ
ত্রিকোণ ঝড়ে শিকড় নড়বড়ে
বৃক্ষ দাঁড়ায় মাথা নতো করে ।
(৫৯)
অকবির চাপা-কলায়
ষোলোকলা অসহায় !
মরা বাকল ছড়িয়ে পড়ে চার পাশে
সত্তুরে যায় পেরিয়ে অংক ষাঠ
গাছ তখন শুধুই আমড়া কাঠ
ত্রিকোণ ঝড়ে শিকড় নড়বড়ে
বৃক্ষ দাঁড়ায় মাথা নতো করে ।
(৫৯)
অকবির চাপা-কলায়
ষোলোকলা অসহায় !
কাব্যের ছোলা-কলা
মুগ্ধ বেকুবের অন্তরে
শুধু
উহ
আহ
করে !
কবি,
মেয়ের বয়স কতো
নাতী নাতীন ক'জন ?
এখনো দেহ পাল্টান
সময় সুজোগ মতন !
(৬০)
হুদাই ঘ্যানপ্যান ।
বয়স কত হলো ?
ষাঠ ?
তবু খোঁজেন ষোল !
বাট
মাথা গড়ের মাঠ ।
দু'পা
ছুঁয়ে ভবের চৌকাঠ ।
ওমা !
ষাঠ হয়ে গেলো !
কবি
কবে হবেন ভালো ?
(৬১)
হাত বাড়ালেই বন্ধু পাবে, হাজার রকমের ।
মনের মতো বন্ধু হবার যোগ্যতা ক'জনের ।
বন্ধু বন্ধু বলে চিৎকার করোনা
এক জীবনে সকলেইতো প্রিয় বন্ধু হয়না ।
ভাইয়ের মতো কিছু বন্ধু পাবে
তোমার দেহে রবে তার নজর ।
বোনের মতো কিছু বন্ধু পাবে
চোখ তার তোমার পকেটের উপর ।
জ্ঞ্যান পাপী কিছু বন্ধু পাবে
জ্ঞ্যানের ভারে তারা তোমাকে ডোবাবে ।
গল্পে গল্পে তুমি গল্পের রানী
তোমাকে নষ্ট করে পালাবে সে জ্ঞ্যানী ।
(৬২)
তোর জন্যেই আল কেটে
ইলাস্টিকের মতো
আবাদি ভুমি
আরো কিছুটা
বৃদ্ধি করে নেয়া ।
মুগ্ধ বেকুবের অন্তরে
শুধু
উহ
আহ
করে !
কবি,
মেয়ের বয়স কতো
নাতী নাতীন ক'জন ?
এখনো দেহ পাল্টান
সময় সুজোগ মতন !
(৬০)
হুদাই ঘ্যানপ্যান ।
বয়স কত হলো ?
ষাঠ ?
তবু খোঁজেন ষোল !
বাট
মাথা গড়ের মাঠ ।
দু'পা
ছুঁয়ে ভবের চৌকাঠ ।
ওমা !
ষাঠ হয়ে গেলো !
কবি
কবে হবেন ভালো ?
(৬১)
হাত বাড়ালেই বন্ধু পাবে, হাজার রকমের ।
মনের মতো বন্ধু হবার যোগ্যতা ক'জনের ।
বন্ধু বন্ধু বলে চিৎকার করোনা
এক জীবনে সকলেইতো প্রিয় বন্ধু হয়না ।
ভাইয়ের মতো কিছু বন্ধু পাবে
তোমার দেহে রবে তার নজর ।
বোনের মতো কিছু বন্ধু পাবে
চোখ তার তোমার পকেটের উপর ।
জ্ঞ্যান পাপী কিছু বন্ধু পাবে
জ্ঞ্যানের ভারে তারা তোমাকে ডোবাবে ।
গল্পে গল্পে তুমি গল্পের রানী
তোমাকে নষ্ট করে পালাবে সে জ্ঞ্যানী ।
(৬২)
তোর জন্যেই আল কেটে
ইলাস্টিকের মতো
আবাদি ভুমি
আরো কিছুটা
বৃদ্ধি করে নেয়া ।
মেঘ ভাংগা বৃষ্টি উর্বরতা দেবে ।
আসছে মৌসুমে ফসলের সোনালী দানায়
তুই রুপবতী হবি ।
কর্ষণের ঘামে ঝাক ঝাক পোনাদের
জন্ম কোরাসে উপচে যাবে তোর
গংগা যমুনা ।
মাতৃ আবাদে সবুজে লাল পদ্ম ফোটাবি
হতে পারে আমার আদলে কিংবা তোর ।
আবাদের ভাষা শিখেছিস
ফসলের গল্প হবে জম্পেস ।
(৬৩)
বদলে যাওয়ার গল্প দিয়ে
আমুল বদলে গেলেন!
অল্প অল্প গল্প বলে
অধীনকে বদলালেন!
শিকড় শুধ্য উপড়ে তুলে
শিখর নোয়ালেন!
বদলে বদলে কেমন করে
এমন বদলে গেলেন!
আসছে মৌসুমে ফসলের সোনালী দানায়
তুই রুপবতী হবি ।
কর্ষণের ঘামে ঝাক ঝাক পোনাদের
জন্ম কোরাসে উপচে যাবে তোর
গংগা যমুনা ।
মাতৃ আবাদে সবুজে লাল পদ্ম ফোটাবি
হতে পারে আমার আদলে কিংবা তোর ।
আবাদের ভাষা শিখেছিস
ফসলের গল্প হবে জম্পেস ।
(৬৩)
বদলে যাওয়ার গল্প দিয়ে
আমুল বদলে গেলেন!
অল্প অল্প গল্প বলে
অধীনকে বদলালেন!
শিকড় শুধ্য উপড়ে তুলে
শিখর নোয়ালেন!
বদলে বদলে কেমন করে
এমন বদলে গেলেন!
পরের গাছে ভরের ভার
পরগাছা হলেন !
সকাল দুপুর সন্ধ্যা রাতে
মন মেজাজের হাড়ি, পাতে
পচা গুড়ের পায়েশ
তুলে দিলেন !
লোভের ঘরে
লাভের গুরে
কতো বড়
পাহাড় বানালেন ?
আমরা যদি বদলে যেতাম
৫২তে ভাষা পেতাম
কেমন করে ?
গল্প শুনে বদলে গেলে
স্বাধীনতা পেতাম কি আর
৭১ রে ?
তখনোতো ওরা ছিলো
এখন ওদের ফাসি হচ্ছে
গুনে গুনে ।
মেজর এলো
মেজর গেলো
এক জেনারেল
মেজর খেলো
৯০ কি আর
থেমে ছিলো
ঘরের কোণে ?
নতুন গল্প
হাতে নিয়ে
আপনি
এলেন
সদলবলে
গল্প বলতে
Digital এই
বৃন্দাবনে !
মীর নেই
জাফর নেই
রাধা কিংবা
কৃষ্ণ ও নেই
প্রেমের
এবং
ঠগের
সব দায়িত্ব
একাই
নিলেন !
বদলে যাওয়ার গল্প মেখে
এমন করে বদলে গেলেন !
(৬৪)
র্যাফিজ ।
মুস্তাফিজ,
তোমাকে তাবিজ করে
তরুণীরা গলায় ঝুলিয়েছে
তুমি জান কি ?
পরগাছা হলেন !
সকাল দুপুর সন্ধ্যা রাতে
মন মেজাজের হাড়ি, পাতে
পচা গুড়ের পায়েশ
তুলে দিলেন !
লোভের ঘরে
লাভের গুরে
কতো বড়
পাহাড় বানালেন ?
আমরা যদি বদলে যেতাম
৫২তে ভাষা পেতাম
কেমন করে ?
গল্প শুনে বদলে গেলে
স্বাধীনতা পেতাম কি আর
৭১ রে ?
তখনোতো ওরা ছিলো
এখন ওদের ফাসি হচ্ছে
গুনে গুনে ।
মেজর এলো
মেজর গেলো
এক জেনারেল
মেজর খেলো
৯০ কি আর
থেমে ছিলো
ঘরের কোণে ?
নতুন গল্প
হাতে নিয়ে
আপনি
এলেন
সদলবলে
গল্প বলতে
Digital এই
বৃন্দাবনে !
মীর নেই
জাফর নেই
রাধা কিংবা
কৃষ্ণ ও নেই
প্রেমের
এবং
ঠগের
সব দায়িত্ব
একাই
নিলেন !
বদলে যাওয়ার গল্প মেখে
এমন করে বদলে গেলেন !
(৬৪)
র্যাফিজ ।
মুস্তাফিজ,
তোমাকে তাবিজ করে
তরুণীরা গলায় ঝুলিয়েছে
তুমি জান কি ?
শিমুল তুলার মতো নরম
জোড়া টিলার মাঝখানে
দোল খাচ্ছা
টের পাচ্ছ কি ?
সুর্য হয়ে গেছো মুস্তাফিজ ।
তুমি সুর্যাফিজ ।
সুর্যাফিজকে
চিনতে পারছো কি ?
মেঘের দেয়াল ভেংগে
খুশীর আলো জ্বেলেছো ।
তুমি উৎসব তালি
শুনতে পাচ্ছো কি ?
মুস্তাফিজ
ও
মুস্তাফিজ ।
(৬৫)
জোড়া টিলার মাঝখানে
দোল খাচ্ছা
টের পাচ্ছ কি ?
সুর্য হয়ে গেছো মুস্তাফিজ ।
তুমি সুর্যাফিজ ।
সুর্যাফিজকে
চিনতে পারছো কি ?
মেঘের দেয়াল ভেংগে
খুশীর আলো জ্বেলেছো ।
তুমি উৎসব তালি
শুনতে পাচ্ছো কি ?
মুস্তাফিজ
ও
মুস্তাফিজ ।
(৬৫)
পাঠকের সারল্যে কবি বাঁচে
অকবির মুখোশে সরল মরে ।
(৬৬)
অকবির হাহাকার
সারাদিন চিৎকার
আমারও বই আছে
একখানা, কবিতার ।
(৬৭)
তুমি তরুণী, যুবতী, নারী সাবধানে থেকো।
অকবি বুড়ো ভামেরা, তোমাকে খুঁজিতেছ ।
(৬৮)
লেখা লেখিতে ওর উদ্যাম প্রয়োজন ।
তুমি গোপনে কাপড় খুলে দিয়ে দিও ।
(৬৯)
তুমি গরম মশলা মাখা ঘন ঝোল দিলে
কবির কলমে শব্দ ঝরে ফোটায় ফোটায় ।
(৭০)
অকবিরদের বীর্য ভরা কাকেদের চেঁচামেচি
ওদের জন্মনিয়ন্ত্রনের ব্যাবস্থা নেয়া হউক।
(৭১)
আহ কি মুখোশ্রী কবির ! দারুন সরলে মাখা
প্রকৃত মুখ বুঝতে বুঝতে গোলাঘর ফাকা !
(৭২)
কবি আত্মীয় হতে পারতো
নিদেন পক্ষ্যে শুভাকাংক্ষী
তুমি তার পাঠক হয়েছো তো
সে তোমার উদ্বোধক হবে !
(৭৩)
তুমি নারী তুমি কবি
তোমারও রক্ষা নেই
কবিতা ছাপাবে ?
কিছুতো দিতে হবেই !
(৭৪)
(৭৫)
হারিয়েছি প্রথম কলম
হারিয়ে ফেলেছি ধারাপাত
হারিয়েছি ঈদের জামা
কান্নায় ভাসিয়েছি রাত ।
হারিয়েছি দল বেধে চাঁদ দেখা সাঁঝ
দলে দলে জলঝাপ মিষ্টি আওয়াজ ।
হারিয়েছি হাতপাখা শীতল চাটাই
হাতে মুখে মাখামাখি হাওয়াই মিঠাই ।
লেবেনচুষের মজা হারিয়ে ফেলেছি
শিশুকাল বেসামাল আনন্দে মেতেছি ।
দুর গ্রামে হেটে যাওয়া ঈদের জামাত
বুকে আজ নেই সেই সুখের প্রপাত ।
সব ঘর সকলের, বাধা নেই যেতে
সারাদিন কাটিয়েছি উৎসবে মেতে
মায়ের আঁচলে মোছা শিশুর কপাল ।
আহ, আবার পেতাম যদি শৈশবকাল ।
এখনকার ঈদ মানে বুক ভরা শৈশব স্মৃতি ।
অকবির মুখোশে সরল মরে ।
(৬৬)
অকবির হাহাকার
সারাদিন চিৎকার
আমারও বই আছে
একখানা, কবিতার ।
(৬৭)
তুমি তরুণী, যুবতী, নারী সাবধানে থেকো।
অকবি বুড়ো ভামেরা, তোমাকে খুঁজিতেছ ।
(৬৮)
লেখা লেখিতে ওর উদ্যাম প্রয়োজন ।
তুমি গোপনে কাপড় খুলে দিয়ে দিও ।
(৬৯)
তুমি গরম মশলা মাখা ঘন ঝোল দিলে
কবির কলমে শব্দ ঝরে ফোটায় ফোটায় ।
(৭০)
অকবিরদের বীর্য ভরা কাকেদের চেঁচামেচি
ওদের জন্মনিয়ন্ত্রনের ব্যাবস্থা নেয়া হউক।
(৭১)
আহ কি মুখোশ্রী কবির ! দারুন সরলে মাখা
প্রকৃত মুখ বুঝতে বুঝতে গোলাঘর ফাকা !
(৭২)
কবি আত্মীয় হতে পারতো
নিদেন পক্ষ্যে শুভাকাংক্ষী
তুমি তার পাঠক হয়েছো তো
সে তোমার উদ্বোধক হবে !
(৭৩)
তুমি নারী তুমি কবি
তোমারও রক্ষা নেই
কবিতা ছাপাবে ?
কিছুতো দিতে হবেই !
(৭৪)
(৭৫)
হারিয়েছি প্রথম কলম
হারিয়ে ফেলেছি ধারাপাত
হারিয়েছি ঈদের জামা
কান্নায় ভাসিয়েছি রাত ।
হারিয়েছি দল বেধে চাঁদ দেখা সাঁঝ
দলে দলে জলঝাপ মিষ্টি আওয়াজ ।
হারিয়েছি হাতপাখা শীতল চাটাই
হাতে মুখে মাখামাখি হাওয়াই মিঠাই ।
লেবেনচুষের মজা হারিয়ে ফেলেছি
শিশুকাল বেসামাল আনন্দে মেতেছি ।
দুর গ্রামে হেটে যাওয়া ঈদের জামাত
বুকে আজ নেই সেই সুখের প্রপাত ।
সব ঘর সকলের, বাধা নেই যেতে
সারাদিন কাটিয়েছি উৎসবে মেতে
মায়ের আঁচলে মোছা শিশুর কপাল ।
আহ, আবার পেতাম যদি শৈশবকাল ।
এখনকার ঈদ মানে বুক ভরা শৈশব স্মৃতি ।
(৭৬)
রিচয় পর্বে একজন জাপানিজ
হাত বাড়িয়ে দিয়ে নিজের নাম বললেন...
"মোরিও সুমি মুতো"
আমি শুনলাম, মরিও সময় মতো !
রিচয় পর্বে একজন জাপানিজ
হাত বাড়িয়ে দিয়ে নিজের নাম বললেন...
"মোরিও সুমি মুতো"
আমি শুনলাম, মরিও সময় মতো !
দ্বিতীয় জন, "টাকিহোনা মুটে হাসি "
কানে বাজলো, তাকিও না মুতে আসি !
জীবনের জমানো সমস্ত হাসি সুনামির মতো
বেরিয়ে এলো এক সাথে ।
সিদ্ধান্তে এলাম , যত দ্রুত সম্ভব একজন
ই,এন,টি স্পেশালিষ্ট এর দরোজা খুঁজতে হবে ।
(৭৭)
রশংসা মুখর ভির ঠেলে খুব কষ্টে শিস্টে
তিনি সামনে এসে দাঁড়ালেন।
মুখ তার মেঘে ঢাকা ম্লান চাঁদ।
খুব যেন কস্ট হচ্ছে সুনাম শুনে ।
এভাবে চলতে থাকলে....!
কানে বাজলো, তাকিও না মুতে আসি !
জীবনের জমানো সমস্ত হাসি সুনামির মতো
বেরিয়ে এলো এক সাথে ।
সিদ্ধান্তে এলাম , যত দ্রুত সম্ভব একজন
ই,এন,টি স্পেশালিষ্ট এর দরোজা খুঁজতে হবে ।
(৭৭)
রশংসা মুখর ভির ঠেলে খুব কষ্টে শিস্টে
তিনি সামনে এসে দাঁড়ালেন।
মুখ তার মেঘে ঢাকা ম্লান চাঁদ।
খুব যেন কস্ট হচ্ছে সুনাম শুনে ।
এভাবে চলতে থাকলে....!
তরুন কবি বিখ্যাত হাওয়ার আশংকায় তিনি
নিরব প্রতিবাদে মঞ্চ ছেড়ে গেলেন ।
নবীনেরা দিয়ে যায় , প্রবীণ পারেনা নিতে ।
(৭৮)
অপেক্ষায় ছিলাম, উপেক্ষা দিলে !
(৭৯)
ধার করা গল্পটি কি অবলিলায় নিজের নামে ঝেড়ে দিলে !
কিছুই তোমার নেই ! কিচ্ছু না ! কোথায় দাঁড়াবে
তুমি ?
কার পায়ে ভর করে এইভাবে নির্ভার হেটে যাও এই পথে ?
যতটুকু জানি এ শহরে বোকাদের হাট বসেনি কোন কালে ।
(৮০)
বৃস্টিরে তুই কোন গেরামে থাহস ?
ইচ্ছা অইলেই যহন তহন আহস !
তর পাড়ায় কি জুয়ান কেউই নাই ?
যার প্রেমে তুই অন্ধ হইতে পারস ।
(৮১)
বৃস্টির পিতা বাজ এর আওয়াজে দেয় ডাক
আহ ! থামাও কান্না তোমার !
মেয়েটা আমার ভিজে ভিজে
জ্বর বাধাবে গায় !
আকাশ ছিছ কাঁদুনি ঝির ঝির ঝরে যায় ।
বৃস্টি, আহা, বৃস্টিতে ভিজে
জ্বরে পড়ে কাতরায় ।
(৮২)
বৃস্টির হাত ধরে কতো যে
ভিজেছি বৃস্টির জলে
বৃস্টিরে,তোরে খুব মনে পড়ে
কেনো গেলি অকালে !
(৮৩)
সারাটা সকাল আকাশ উপুর বৃষ্টি ঢেলে
তানসেন মেঘমল্লারে বুঁদ ।
রংধনু বিকেল ময়ুর পেখমে
নেচে গেলে আমাদের উঠোন
গোধূলি অনুঢ়া হাত পা ছুঁড়ে
আঁকিবুঁকি দেয় স্মৃতির আকাশে ।
এ শহরে রাত আসে রাত নামে
তোমায় ভিজিয়ে ।
(৮৪)
হাটতে হাটতে ভিজছিলাম
অথবা
ভিজতে ভিজতে হাটছিলাম
কিংবা
হাটছিলাম আর ভিজছিলাম
নয়তো
ভিজছিলাম আর হাটছিলাম
বিভিন্ন ছলে
আমি তোমাকেই ভাবছিলাম ।
(৮৫)
একদল চুপচাপ, ভালো ছিলো ।
অন্যদল উচ্চস্বর, বাজে ছিলো ।
দুইদল এক হলে
ভালোদের কেউ কেউ
স্রোতে গেলো ভেসে ।
দুষ্টরা ভালো পেয়ে , অনেকেই
হয়ে গেলো সাবধান ।
নিরব প্রতিবাদে মঞ্চ ছেড়ে গেলেন ।
নবীনেরা দিয়ে যায় , প্রবীণ পারেনা নিতে ।
(৭৮)
অপেক্ষায় ছিলাম, উপেক্ষা দিলে !
(৭৯)
ধার করা গল্পটি কি অবলিলায় নিজের নামে ঝেড়ে দিলে !
কিছুই তোমার নেই ! কিচ্ছু না ! কোথায় দাঁড়াবে
তুমি ?
কার পায়ে ভর করে এইভাবে নির্ভার হেটে যাও এই পথে ?
যতটুকু জানি এ শহরে বোকাদের হাট বসেনি কোন কালে ।
(৮০)
বৃস্টিরে তুই কোন গেরামে থাহস ?
ইচ্ছা অইলেই যহন তহন আহস !
তর পাড়ায় কি জুয়ান কেউই নাই ?
যার প্রেমে তুই অন্ধ হইতে পারস ।
(৮১)
বৃস্টির পিতা বাজ এর আওয়াজে দেয় ডাক
আহ ! থামাও কান্না তোমার !
মেয়েটা আমার ভিজে ভিজে
জ্বর বাধাবে গায় !
আকাশ ছিছ কাঁদুনি ঝির ঝির ঝরে যায় ।
বৃস্টি, আহা, বৃস্টিতে ভিজে
জ্বরে পড়ে কাতরায় ।
(৮২)
বৃস্টির হাত ধরে কতো যে
ভিজেছি বৃস্টির জলে
বৃস্টিরে,তোরে খুব মনে পড়ে
কেনো গেলি অকালে !
(৮৩)
সারাটা সকাল আকাশ উপুর বৃষ্টি ঢেলে
তানসেন মেঘমল্লারে বুঁদ ।
রংধনু বিকেল ময়ুর পেখমে
নেচে গেলে আমাদের উঠোন
গোধূলি অনুঢ়া হাত পা ছুঁড়ে
আঁকিবুঁকি দেয় স্মৃতির আকাশে ।
এ শহরে রাত আসে রাত নামে
তোমায় ভিজিয়ে ।
(৮৪)
হাটতে হাটতে ভিজছিলাম
অথবা
ভিজতে ভিজতে হাটছিলাম
কিংবা
হাটছিলাম আর ভিজছিলাম
নয়তো
ভিজছিলাম আর হাটছিলাম
বিভিন্ন ছলে
আমি তোমাকেই ভাবছিলাম ।
(৮৫)
একদল চুপচাপ, ভালো ছিলো ।
অন্যদল উচ্চস্বর, বাজে ছিলো ।
দুইদল এক হলে
ভালোদের কেউ কেউ
স্রোতে গেলো ভেসে ।
দুষ্টরা ভালো পেয়ে , অনেকেই
হয়ে গেলো সাবধান ।
ভেসে যাওয়ার জন্মগত প্রবনতায়
স্রোতে ভাসে তরী ।
(৮৬)
শীতল পাটির নিপুণ গড়ন খুলে দিলে বুক
তাল পাতার হাত বাতাসেই ঘুম এসে যায় শীতাতপেও ঘুম আসেনা অর্থ নেশায়
দেহের ভিতর চোখে মুখে "বাবার" সুখ !
(৮৭)
কার হাতে তীর ধনুক
কার হাতে গোলা
কে অর্জুন, কে কৃশ্ন
কার তলোয়ার খোলা ?
(৮৮)
মির্জাফরের মির দেশে নেই
জাফর আছে ঘরে ঘরে
প্রতারনা কুট কৌশলে
মির কে কি আর দরকার পড়ে ?
(৮৯)
চলছি সবাই যে যার মতো
করছি না কেউ বদার
হেতায় শুই, হোথায় ঘুমাই
খাচ্ছি, থাকছি লিভ টুগেদার ।
(৯০)
নীতি হীনতায় নূব্জ হতে হতে
পড়ে আছো মাটিতে ।
দেশের সকল সম্ভাবনা
উড়ে গেলো হাওয়ায় ।
(৯১)
একজন কবি নষ্ট হওয়ার অপেক্ষায় থাকেনা
নষ্ট হয়ে যায় ।
গোপিনী কবির পাতে উঠে এলে
এ কথা বাতাসে ছড়ায় ।
(৯২)
কবিরা খুব দুর্বল
তিনশ জনে একশ দল !
জনে জনে ভিন্নমত
তিনশ জনের তিনশ পথ !
(৯৩)
সব দলেই একাধিক কবি আছে
নোবেল পাওয়ার মতো । শুধু
একাডেমি মুল্যায়ন করছেনা ।
উফ, একটায়ও কবিতা বেঝেনা !
(৯৪)
কাক, কাকের মাংস খায়না । কবিরা খায় ।
কবিরা প্রেমের নামে নস্ট করে পালায় ।
(৯৫)
গাছ থেকে মরা পাতা উড়ে এলে
বিরক্তিতে ভরে যায় সুন্দরীর মুখ ।
ময়লা জিন্স খোঁচা দাড়ি চুমু খেলে
খুসিতে ডগমগ সুন্দরীর মুখ !
স্রোতে ভাসে তরী ।
(৮৬)
শীতল পাটির নিপুণ গড়ন খুলে দিলে বুক
তাল পাতার হাত বাতাসেই ঘুম এসে যায় শীতাতপেও ঘুম আসেনা অর্থ নেশায়
দেহের ভিতর চোখে মুখে "বাবার" সুখ !
(৮৭)
কার হাতে তীর ধনুক
কার হাতে গোলা
কে অর্জুন, কে কৃশ্ন
কার তলোয়ার খোলা ?
(৮৮)
মির্জাফরের মির দেশে নেই
জাফর আছে ঘরে ঘরে
প্রতারনা কুট কৌশলে
মির কে কি আর দরকার পড়ে ?
(৮৯)
চলছি সবাই যে যার মতো
করছি না কেউ বদার
হেতায় শুই, হোথায় ঘুমাই
খাচ্ছি, থাকছি লিভ টুগেদার ।
(৯০)
নীতি হীনতায় নূব্জ হতে হতে
পড়ে আছো মাটিতে ।
দেশের সকল সম্ভাবনা
উড়ে গেলো হাওয়ায় ।
(৯১)
একজন কবি নষ্ট হওয়ার অপেক্ষায় থাকেনা
নষ্ট হয়ে যায় ।
গোপিনী কবির পাতে উঠে এলে
এ কথা বাতাসে ছড়ায় ।
(৯২)
কবিরা খুব দুর্বল
তিনশ জনে একশ দল !
জনে জনে ভিন্নমত
তিনশ জনের তিনশ পথ !
(৯৩)
সব দলেই একাধিক কবি আছে
নোবেল পাওয়ার মতো । শুধু
একাডেমি মুল্যায়ন করছেনা ।
উফ, একটায়ও কবিতা বেঝেনা !
(৯৪)
কাক, কাকের মাংস খায়না । কবিরা খায় ।
কবিরা প্রেমের নামে নস্ট করে পালায় ।
(৯৫)
গাছ থেকে মরা পাতা উড়ে এলে
বিরক্তিতে ভরে যায় সুন্দরীর মুখ ।
ময়লা জিন্স খোঁচা দাড়ি চুমু খেলে
খুসিতে ডগমগ সুন্দরীর মুখ !
(৯৬)
রুই এর মাথায় মজা
মাছের মজা ইলিশে ।
ঘুমের মজা একশ একশ
শিমুল তুলার বালিশে ।
মাছের মজা ইলিশে ।
ঘুমের মজা একশ একশ
শিমুল তুলার বালিশে ।
(৯৭)
নেতার মজা খমতায়
মোসাহেবের মালিশে ।
অযোগ্যের একই মজা
পরের নামে নালিশে ।
বাংগালী পাইছে মজা
বাংলা নামের ওয়াশে ।
নেতার মজা খমতায়
মোসাহেবের মালিশে ।
অযোগ্যের একই মজা
পরের নামে নালিশে ।
বাংগালী পাইছে মজা
বাংলা নামের ওয়াশে ।
(৯৮)
কি যে বলেন বড় কত্তা ।
বর্ষায় পদ্মা এখনো প্রমত্তা
এই সময়েই কিনা এলেন ?
বানের জলে ভেসে গেলেন !
(৯৯)
কত্তা কত্তা কত্তা গো
গায়ের কোত্তা কোথায় গো !
নিচে দেখি জিপার নাই !
ওম্মা! কত্তাদের দেখি ওটা নাই !!
(১০০)
আগে খেতেন রস মালাই
এবার খেলেন দলাই মলাই
পড়ে খাবেন ধবল ধোলাই ।
(১০১)
না বুঝলি ভালোবাসা
না বুঝলি প্রেম ।
কামে ক্রোধে লোভে পড়ে
বেছে নিলি হেম !
(১১১)কি যে বলেন বড় কত্তা ।
বর্ষায় পদ্মা এখনো প্রমত্তা
এই সময়েই কিনা এলেন ?
বানের জলে ভেসে গেলেন !
(৯৯)
কত্তা কত্তা কত্তা গো
গায়ের কোত্তা কোথায় গো !
নিচে দেখি জিপার নাই !
ওম্মা! কত্তাদের দেখি ওটা নাই !!
(১০০)
আগে খেতেন রস মালাই
এবার খেলেন দলাই মলাই
পড়ে খাবেন ধবল ধোলাই ।
(১০১)
না বুঝলি ভালোবাসা
না বুঝলি প্রেম ।
কামে ক্রোধে লোভে পড়ে
বেছে নিলি হেম !
(১০২)
তুমি, ভাংগা প্রেমে এতোই বুদ
খুটে খাচ্ছো স্মৃতির খুদ !
(১০৩)
তোকে কে বলেছেরে ! প্রেম করতে ?
কে বলেছে ? কেঁদে কেঁদে রাত জাগতে !
(১০৪)
তোমাদের সাফল্যে আনন্দ ষোল কোটি ।
ওদের ষোল কোটি ধিক্কার ।
(১০৫)
হাতির জন্য একটি বড়ই বিচিই যথেস্ট
বাংগালী ষোল কোটি বড়ই বিচি !
(১০৬)
মশারা ও জেনে গেছে
মশায়'রা চোর ।
(১০৭)
ধোনি,
আমাদের গল্পে গনি মিয়া নামে
একজন কৃষক আছে , ভুমিহীন ।
তোমাতে তার পদধ্বনি শুনি
ধোনি।
(১০৮)
যুগের অর্জুন
বাঘের থাবায়
বাংগালী হারপুন
অর্জুন ঠাবায় !
(১০৯)
দাদা'দের গোস্ত নাইরে গায়
এগারো বাঘের থাবায় !
(১১০)
এবার তোমাদের জন্য তেমন কিছুই
করতে পারলাম না দাদা । দু:খ নিওনা মনে।
আগামিবার এসো, কথা দিচ্ছি
পুরোটাই দিয়ে দেবো শতভাগ গুনে ।
তুমি, ভাংগা প্রেমে এতোই বুদ
খুটে খাচ্ছো স্মৃতির খুদ !
(১০৩)
তোকে কে বলেছেরে ! প্রেম করতে ?
কে বলেছে ? কেঁদে কেঁদে রাত জাগতে !
(১০৪)
তোমাদের সাফল্যে আনন্দ ষোল কোটি ।
ওদের ষোল কোটি ধিক্কার ।
(১০৫)
হাতির জন্য একটি বড়ই বিচিই যথেস্ট
বাংগালী ষোল কোটি বড়ই বিচি !
(১০৬)
মশারা ও জেনে গেছে
মশায়'রা চোর ।
(১০৭)
ধোনি,
আমাদের গল্পে গনি মিয়া নামে
একজন কৃষক আছে , ভুমিহীন ।
তোমাতে তার পদধ্বনি শুনি
ধোনি।
(১০৮)
যুগের অর্জুন
বাঘের থাবায়
বাংগালী হারপুন
অর্জুন ঠাবায় !
(১০৯)
দাদা'দের গোস্ত নাইরে গায়
এগারো বাঘের থাবায় !
(১১০)
এবার তোমাদের জন্য তেমন কিছুই
করতে পারলাম না দাদা । দু:খ নিওনা মনে।
আগামিবার এসো, কথা দিচ্ছি
পুরোটাই দিয়ে দেবো শতভাগ গুনে ।
অন্ধকারে, আড়ালে, আবডালে
দীর্ঘ সময় কাটিয়ে তিনি বললেন
মানুষটি বড় নোংড়া কিসিমের !
মানুষটি বড় নোংড়া কিসিমের !
(১১২)
মহামান্য বক্তা
মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে
ঘটনা বর্ণনার শুরুতেই
ঠোট চেপে ঢোক গিলে
চোখ কাঁপিয়ে যে টুকু
সময় নিচ্ছেন, তা কতটা
সত্য প্রকাশের প্রস্তুতি
কতটা আড়ালের ?
(১১৩)
পথের কাদায় জুতা নষ্ট
মনের কাদায় ঘর ।
কামে লোভে হলে ভ্রষ্ট
নষ্ট হয় অন্তর ।
(১১৪)
ধন্যবাদ না দিয়ে তিনি
মিষ্টি হেসে চলে গেলেন
তবে কি তিনি..............
ধন্যবাদ জানিয়ে গেলেন !
(১১৫)
ওরা এসে বলে গেলো
সাবধানে থাকবেন প্লীজ
তারা খুব বিপদজনক
ওরা শসস্ত্র ছিলো !
(১১৬)
কব্জা কেটে নিচ্ছে
কব্জা ভেংগে নিচ্ছে
এক ক্ষতি অপুরনিয়
অন্যটা কিনতে পাওয়া যায় ।
(১১৭)
গল্পটিতে একটাই বাঁক ছিলো
সে বাঁকে হারিয়েছে অমিত ।
গল্পটিতে একটাই ফাক ছিলো
সেই পথে বেড়িয়েছে অমিত ।
মহামান্য বক্তা
মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে
ঘটনা বর্ণনার শুরুতেই
ঠোট চেপে ঢোক গিলে
চোখ কাঁপিয়ে যে টুকু
সময় নিচ্ছেন, তা কতটা
সত্য প্রকাশের প্রস্তুতি
কতটা আড়ালের ?
(১১৩)
পথের কাদায় জুতা নষ্ট
মনের কাদায় ঘর ।
কামে লোভে হলে ভ্রষ্ট
নষ্ট হয় অন্তর ।
(১১৪)
ধন্যবাদ না দিয়ে তিনি
মিষ্টি হেসে চলে গেলেন
তবে কি তিনি..............
ধন্যবাদ জানিয়ে গেলেন !
(১১৫)
ওরা এসে বলে গেলো
সাবধানে থাকবেন প্লীজ
তারা খুব বিপদজনক
ওরা শসস্ত্র ছিলো !
(১১৬)
কব্জা কেটে নিচ্ছে
কব্জা ভেংগে নিচ্ছে
এক ক্ষতি অপুরনিয়
অন্যটা কিনতে পাওয়া যায় ।
(১১৭)
গল্পটিতে একটাই বাঁক ছিলো
সে বাঁকে হারিয়েছে অমিত ।
গল্পটিতে একটাই ফাক ছিলো
সেই পথে বেড়িয়েছে অমিত ।
টি এস সি তে বসে থাকে লাবণ্য ।
(১১৮)
টাট্টি জ্ঞ্যান ।
দুটো জিনিস যতো বেশী বের করা যায়
ততো ভালো লাগে...
পর পকেটের টাকা ।
নিজ পেটের মল ।
(১১৯)
মুস্তাফিজ....মুস্তাফিজ
তরুণীদের গলার তাবিজ ।
(১২০)
আজ আমাদের হালুম হালুম মন....
আমাদের কোরাস গাওয়ার ক্ষন.....
(১২১)
বানের জলে অনাত্মীয় টিসুর মতো
টুকরো টুকরো হয়ে দিগ্বিদিক
ভেসে যায় গনতন্ত্র ।
মুখ ও মুখোশের যুগে
বেশ আছি নির্বাক
উৎসবে উৎসবে
ক্লান্তিহীন আনন্দে ।
(১১৮)
টাট্টি জ্ঞ্যান ।
দুটো জিনিস যতো বেশী বের করা যায়
ততো ভালো লাগে...
পর পকেটের টাকা ।
নিজ পেটের মল ।
(১১৯)
মুস্তাফিজ....মুস্তাফিজ
তরুণীদের গলার তাবিজ ।
(১২০)
আজ আমাদের হালুম হালুম মন....
আমাদের কোরাস গাওয়ার ক্ষন.....
(১২১)
বানের জলে অনাত্মীয় টিসুর মতো
টুকরো টুকরো হয়ে দিগ্বিদিক
ভেসে যায় গনতন্ত্র ।
মুখ ও মুখোশের যুগে
বেশ আছি নির্বাক
উৎসবে উৎসবে
ক্লান্তিহীন আনন্দে ।
জয় হউক রাজন্যের ।
জয় হউক ঢোলকের ।
(১২২)
আজ আষাঢ়ের দ্বিতীয় দিন ।
দারুন বৃষ্টি ভোর বেলা ।
প্রথম দিন ভিজে স্পঞ্জ ।
এখন ভিজে রসগোল্লা ।
(১২৩)
ভদ্রতার সুতি কাপড় ছিঁড়ে আমাদের
নগ্নতা বেরিয়ে এলে , প্রকৃত নগ্নগন
লজ্জায় মুখ ঢাকে কাদা জলে নেমে ।
মরনের ভয় গোড়া থেকে টেনে তুলে
শিকড় সমেত , রাতের সৃগাল লাজ মুখে
একাকী পথ হাটে দিনের আলোয় ।
জয় হউক ঢোলকের ।
(১২২)
আজ আষাঢ়ের দ্বিতীয় দিন ।
দারুন বৃষ্টি ভোর বেলা ।
প্রথম দিন ভিজে স্পঞ্জ ।
এখন ভিজে রসগোল্লা ।
(১২৩)
ভদ্রতার সুতি কাপড় ছিঁড়ে আমাদের
নগ্নতা বেরিয়ে এলে , প্রকৃত নগ্নগন
লজ্জায় মুখ ঢাকে কাদা জলে নেমে ।
মরনের ভয় গোড়া থেকে টেনে তুলে
শিকড় সমেত , রাতের সৃগাল লাজ মুখে
একাকী পথ হাটে দিনের আলোয় ।
সুর্যের তন্দুর কভু পোড়েনি বনানী ।
নগরায়ন সবুজ আবাস
খেয়েছে চিবিয়ে ।
চেতনারা ক্রাচে ভর করে
নিয়তির সার্কাস খেলে
দড়ির উপর ।
আমাদের স্বভাব যাবেনা মরিলে ।
(১২৪)
(১২৫)
তোর কথা না লেইখা কেমনে পারি সখি !
তুই আমার আন্ধার রাইতে ওম
দেওয়া পাখী
হোমকে পাইলে বকা দিবি? নাকি দিবি উম্মা ?
দিতে চাইলে খুইজ্জা লগা নতুন একখান খোম্মা ।
(১২৬)
ভেরি সরি,
নতুন খোমা খুজবি কি
ভরা আছে তোর ঝাকি!
(১২৭)
আমৃত্য পঁচিশ রবো ।
ছাব্বিশ হলে চলে যাবো ।
আমার জন্মক্ষণে বৃষ্টি ছিলো ।
আজ জন্মদিনে বৃষ্টি আছে ।
আমার যাবার দিনে বৃষ্টি চাই
যদি তা পুর্নিমা রাতে হয়
স্বর্গ সুখ নিয়ে যাবো স্বর্গে যাবার আগে ।
(১২৮)
নগরায়ন সবুজ আবাস
খেয়েছে চিবিয়ে ।
চেতনারা ক্রাচে ভর করে
নিয়তির সার্কাস খেলে
দড়ির উপর ।
আমাদের স্বভাব যাবেনা মরিলে ।
(১২৪)
আয় ছেলেরা আয় মেয়েরা কে কে ভিজবি আয় ।
চলতে চলতে ভিজতে ভিজতে যাবো যে মাওয়ায় ।
গরম ভাতে, ইলিশ ভাজা, ডিমভর্তা মজা করে খাবো ।
প্রতিদিন দিন কি বৃষ্টি হয়? এমন মজা প্রতিদিন কি পাবো ?
কে কে যাবি আওয়াজ দিবি, গুনে দেখবো ক'জন
বেশী মানুষ বেশী মজা, হৈ হুল্লোড় চলবে সারাক্ষণ ।
চলতে চলতে ভিজতে ভিজতে যাবো যে মাওয়ায় ।
গরম ভাতে, ইলিশ ভাজা, ডিমভর্তা মজা করে খাবো ।
প্রতিদিন দিন কি বৃষ্টি হয়? এমন মজা প্রতিদিন কি পাবো ?
কে কে যাবি আওয়াজ দিবি, গুনে দেখবো ক'জন
বেশী মানুষ বেশী মজা, হৈ হুল্লোড় চলবে সারাক্ষণ ।
তোর কথা না লেইখা কেমনে পারি সখি !
তুই আমার আন্ধার রাইতে ওম
দেওয়া পাখী
হোমকে পাইলে বকা দিবি? নাকি দিবি উম্মা ?
দিতে চাইলে খুইজ্জা লগা নতুন একখান খোম্মা ।
(১২৬)
ভেরি সরি,
নতুন খোমা খুজবি কি
ভরা আছে তোর ঝাকি!
(১২৭)
আমৃত্য পঁচিশ রবো ।
ছাব্বিশ হলে চলে যাবো ।
আমার জন্মক্ষণে বৃষ্টি ছিলো ।
আজ জন্মদিনে বৃষ্টি আছে ।
আমার যাবার দিনে বৃষ্টি চাই
যদি তা পুর্নিমা রাতে হয়
স্বর্গ সুখ নিয়ে যাবো স্বর্গে যাবার আগে ।
(১২৮)
আবারো জমেছে খেলা
দাতা হোতা গুরু চেলা
যে যার মতো করে খেলছে ।
হাতে হাতে দিনে রাতে
দিয়ে নিয়ে পাতে পাতে
ওরা মন্ডা মিঠাই সব গিলছে ।
(১২৯)
দাতা হোতা গুরু চেলা
যে যার মতো করে খেলছে ।
হাতে হাতে দিনে রাতে
দিয়ে নিয়ে পাতে পাতে
ওরা মন্ডা মিঠাই সব গিলছে ।
(১২৯)
জনতা আমের আটি
চুসে চুসে দাত পাটি
অকালেই ক্ষয়ে ক্ষয়ে পড়ছে ।
(১৩০)
আম , কলা দুধ বাটি
আরো যতো আছে খাটি
দাতা হোতা খেয়ে মোটা হচ্ছে ।
(১৩১)
জনতা সুধির ভাই
ভোট ছাড়া দাম নাই
তার কথা এতো কেনো ভাববে ।
(১৩২)
ওরাই দেশের মাথা
দাতা হোতা বিক্রেতা
ভোট এলে ফের কাছে ডাকবে ।
(১৩৩)
আর কতো পোড়াবে নিরিহের প্রান
আর কতো ছুড়ে দেবে পেট্রোল বোমা
এই ভাবে দেশটা হবে যে শশ্বান
তোমাকে পুড়ে ওরা, নেতা হবে মা !
(১৩৪)
দেশে করো নেতাগিরি
ছেলে পড়ে বিদেশে
জনতা পুড়িয়ে মুড়ি !
খাও ঘুমাও আয়েশে ।
(১৩৫)
এক নেতাতে দেশ ভাসে
এক নেতাতে ডোবে
লক্ষ নেতার বাংলাদেশ
জেগে উঠবে কবে ?
(১৩৬)
তোমার হাতে মন্ডা মুড়কি
আমার মাথায় ইট , সুরকি
(১৩৭)
আমরা ঘুরাই টাকার চাকা
তোমরা ঘুরো আরামে
বৈদ্য দেখাও সিংগাপুরে
আমরা মরি ব্যারামে ।
(১৩৮)
বড় কোন দু:খ নাই
ছোট , খাটো
ন্যাদা, ব্যাদা
যতটুকু পাই ।
করে বনসাই
পরম যতনে
রাখি ড্রইংরুমে ।
চুসে চুসে দাত পাটি
অকালেই ক্ষয়ে ক্ষয়ে পড়ছে ।
(১৩০)
আম , কলা দুধ বাটি
আরো যতো আছে খাটি
দাতা হোতা খেয়ে মোটা হচ্ছে ।
(১৩১)
জনতা সুধির ভাই
ভোট ছাড়া দাম নাই
তার কথা এতো কেনো ভাববে ।
(১৩২)
ওরাই দেশের মাথা
দাতা হোতা বিক্রেতা
ভোট এলে ফের কাছে ডাকবে ।
(১৩৩)
আর কতো পোড়াবে নিরিহের প্রান
আর কতো ছুড়ে দেবে পেট্রোল বোমা
এই ভাবে দেশটা হবে যে শশ্বান
তোমাকে পুড়ে ওরা, নেতা হবে মা !
(১৩৪)
দেশে করো নেতাগিরি
ছেলে পড়ে বিদেশে
জনতা পুড়িয়ে মুড়ি !
খাও ঘুমাও আয়েশে ।
(১৩৫)
এক নেতাতে দেশ ভাসে
এক নেতাতে ডোবে
লক্ষ নেতার বাংলাদেশ
জেগে উঠবে কবে ?
(১৩৬)
তোমার হাতে মন্ডা মুড়কি
আমার মাথায় ইট , সুরকি
(১৩৭)
আমরা ঘুরাই টাকার চাকা
তোমরা ঘুরো আরামে
বৈদ্য দেখাও সিংগাপুরে
আমরা মরি ব্যারামে ।
(১৩৮)
বড় কোন দু:খ নাই
ছোট , খাটো
ন্যাদা, ব্যাদা
যতটুকু পাই ।
করে বনসাই
পরম যতনে
রাখি ড্রইংরুমে ।
সুখ আমার
নেংটা নেউটা
পিছে পিছে ঘোরে
নিয়ে এটা সেটা ।
রাত হলে তাকে
পাহারায় রেখে
নাক ডাকি বেডরুমে ।
(১৪০)
হে মালিক,
একমাত্র তোমার কাছে করি খয়রাত ।
এই পুণ্য রাতে, তুলে জোড়া হাত ।
(১৪১)
বৃস্টি আমার ছোট শালী , সুন্দরী যুবতী
গায়ে পড়ে, চিমটি কাটে , সত্তরে বাড়ে গতি ।
(১৪২)
ঈশ্বর পৃথিবীকে রংগ মঞ্চ বানালেন ।
ওথেলো, ইয়াগো করে মানুষ পাঠালেন !
রে বোকা ডেসডিমোনা ।
ইয়াগোর কুটচালে
ওথেলো চিনলে না !
(১৪৩)
আপনার এক আংগুলের নির্দেশ ।
জন্মেছে এই দেশ । প্রিয় বাংলাদেশ ।
আপনিই নির্মাতা ।
হে পিতা,
জাতির পিতা ।
নেংটা নেউটা
পিছে পিছে ঘোরে
নিয়ে এটা সেটা ।
রাত হলে তাকে
পাহারায় রেখে
নাক ডাকি বেডরুমে ।
(১৪০)
হে মালিক,
একমাত্র তোমার কাছে করি খয়রাত ।
এই পুণ্য রাতে, তুলে জোড়া হাত ।
(১৪১)
বৃস্টি আমার ছোট শালী , সুন্দরী যুবতী
গায়ে পড়ে, চিমটি কাটে , সত্তরে বাড়ে গতি ।
(১৪২)
ঈশ্বর পৃথিবীকে রংগ মঞ্চ বানালেন ।
ওথেলো, ইয়াগো করে মানুষ পাঠালেন !
রে বোকা ডেসডিমোনা ।
ইয়াগোর কুটচালে
ওথেলো চিনলে না !
(১৪৩)
আপনার এক আংগুলের নির্দেশ ।
জন্মেছে এই দেশ । প্রিয় বাংলাদেশ ।
আপনিই নির্মাতা ।
হে পিতা,
জাতির পিতা ।
আপনার অভাব যাবেনা কখনো
আমি কাদি, আমরা কাদি এখনো ।
(১৪৪)
'ফেলানির' ইতিহাস সব জানে 'শিমুলে'
বাকিরা স্মৃতি খেয়ে ভুলে গেছে সমূলে ।
(১৪৫)
আমার মতো ভন্ড পাবেন
এই নগরের মোড়ে মোড়ে ।
আপনি হলেন সরস্বতী
পাবোনাকো জগত ঘুরে ।
(১৪৬)
আমি কি টেকা রে , আমি কি নোট ?
চাইলেই ভরবো তোর হাতের মুঠ !
(১৪৭)
আমি নান রুটি আর কাবাব ।
তাইতো আমার এতো ভাব ।
ঠিকই বুঝছেন চঞ্চল সাব ।
বাকিদের জ্ঞ্যানের অভাব ।
(১৪৮)
কাটা তারে ঝুলে আছে " ফেলানি "
আমরা বাল ও ফালাইতে পারি নাই ।
(১৪৯)
মহাসমারোহে
আসিতেছেন " মোদি "
সফর সংগী ক্ষমতা দিদি ।
আমি কাদি, আমরা কাদি এখনো ।
(১৪৪)
'ফেলানির' ইতিহাস সব জানে 'শিমুলে'
বাকিরা স্মৃতি খেয়ে ভুলে গেছে সমূলে ।
(১৪৫)
আমার মতো ভন্ড পাবেন
এই নগরের মোড়ে মোড়ে ।
আপনি হলেন সরস্বতী
পাবোনাকো জগত ঘুরে ।
(১৪৬)
আমি কি টেকা রে , আমি কি নোট ?
চাইলেই ভরবো তোর হাতের মুঠ !
(১৪৭)
আমি নান রুটি আর কাবাব ।
তাইতো আমার এতো ভাব ।
ঠিকই বুঝছেন চঞ্চল সাব ।
বাকিদের জ্ঞ্যানের অভাব ।
(১৪৮)
কাটা তারে ঝুলে আছে " ফেলানি "
আমরা বাল ও ফালাইতে পারি নাই ।
(১৪৯)
মহাসমারোহে
আসিতেছেন " মোদি "
সফর সংগী ক্ষমতা দিদি ।
তিস্তার পানি না পাই যদি
সুন্দরবনী হালুমে কমু
What is this Modi ?
(১৫০)
পা ধইরা পায়া খামু ।
ইলিশ দিয়া আইস্টা নিমু ।
আমাদের ইলিশ ক্যালেন্ডারে
আমাদের ইলিশ কোলকাতায় ।
(১৫১)
আমাদের পোলাপাইন
ইলিশ চিনবা ছবি দেখে
উনাদের সব পাইন
ইলিশ চিনবে স্বাদ চেখে ।
(১৫২)
ঝুলে আছি তোষামোদি স্বভাবে ।
ন্যায্য পাওনা আসিবে কি ভাবে !
(১৫৩)
পিতা,
আপনি ছিলেন, বাঘ ছিলাম
আপনি গেলেন বিল্লি হলাম !
(১৫৪)
পিতা,
আর একবার কি আসন যায়না
বুইজ্জ্যা নিতাম সকল পাওনা ।
(১৫৫)
দিপিকা গো দিপিকা....
তোমারে দেখতে যাবে
চোরে নিছে পাদুকা !
ভক্ত তোমার অতি শক্ত
নাম তার, " দেব জ্যোতি ভক্ত "
সুন্দরবনী হালুমে কমু
What is this Modi ?
(১৫০)
পা ধইরা পায়া খামু ।
ইলিশ দিয়া আইস্টা নিমু ।
আমাদের ইলিশ ক্যালেন্ডারে
আমাদের ইলিশ কোলকাতায় ।
(১৫১)
আমাদের পোলাপাইন
ইলিশ চিনবা ছবি দেখে
উনাদের সব পাইন
ইলিশ চিনবে স্বাদ চেখে ।
(১৫২)
ঝুলে আছি তোষামোদি স্বভাবে ।
ন্যায্য পাওনা আসিবে কি ভাবে !
(১৫৩)
পিতা,
আপনি ছিলেন, বাঘ ছিলাম
আপনি গেলেন বিল্লি হলাম !
(১৫৪)
পিতা,
আর একবার কি আসন যায়না
বুইজ্জ্যা নিতাম সকল পাওনা ।
(১৫৫)
দিপিকা গো দিপিকা....
তোমারে দেখতে যাবে
চোরে নিছে পাদুকা !
ভক্ত তোমার অতি শক্ত
নাম তার, " দেব জ্যোতি ভক্ত "
দিপিকা গো দিপিকা
তোমারে সে দেখে নাই
চোরে নিছে পাদুকা
তার যাওয়া হয় নাই ।
(১৫৬)
আর কতো ঝাঁকাবে
বোটা ছিঁড়ে পড়ে যাবে দেহের গোলাপ
এর চেয়ে বেশী হলে
শুরু হবে, জেনে রেখো পাগল প্রলাপ ।
তোমারে সে দেখে নাই
চোরে নিছে পাদুকা
তার যাওয়া হয় নাই ।
(১৫৬)
আর কতো ঝাঁকাবে
বোটা ছিঁড়ে পড়ে যাবে দেহের গোলাপ
এর চেয়ে বেশী হলে
শুরু হবে, জেনে রেখো পাগল প্রলাপ ।
পারবে না পারবে না
তুমি কভু, ছিঁড়ে নিতে, দেহ থেকে মন
তার কাছে চলে যাবো
বসে আছে চুপচাপ মন মহাজন ।
(১৫৭)
চাল চলনে পীরের মুরিদ
মিথ্যা কয়না, খুবই সাচ্চা
হাসি মুখ, দিনেতে সুহৃদ
রাতে শুয়োরের বাচ্চা ।
তুমি কভু, ছিঁড়ে নিতে, দেহ থেকে মন
তার কাছে চলে যাবো
বসে আছে চুপচাপ মন মহাজন ।
(১৫৭)
চাল চলনে পীরের মুরিদ
মিথ্যা কয়না, খুবই সাচ্চা
হাসি মুখ, দিনেতে সুহৃদ
রাতে শুয়োরের বাচ্চা ।
(১৫৮)
প্রলাপের প্রলেপে সত্য ঢেকে
কে জিতেছে কোন কালে ?
সত্য চিনেছে নিজ গুনে পথ
থাকেনিতো আড়ালে ।
(১৫৯)
ভাল্লাগেনা এই শহরে
গুম, খুন দিন দুপুরে !
(১৬০)
ভুল চর্চাই
মুল হয়েছে
সত্য নির্বাসন ।
ভালোবাসার
মানে এখন
নিছক প্রয়োজন ।
(১৬১)
মন দিঘীতে
বড়শি ফেলেছো
চাড়া দিয়েছো জলে ।
ধরা পরে
বি বি কিউ
পুড়ছি প্রেমের কৌশলে ।
(১৬২)
মি তোমায় ডাকি সারাবেলা
পাচ বেলাতেও তাই
বুকের মধ্যে তুমি আছো
অন্য কেহ নাই ।
প্রলাপের প্রলেপে সত্য ঢেকে
কে জিতেছে কোন কালে ?
সত্য চিনেছে নিজ গুনে পথ
থাকেনিতো আড়ালে ।
(১৫৯)
ভাল্লাগেনা এই শহরে
গুম, খুন দিন দুপুরে !
(১৬০)
ভুল চর্চাই
মুল হয়েছে
সত্য নির্বাসন ।
ভালোবাসার
মানে এখন
নিছক প্রয়োজন ।
(১৬১)
মন দিঘীতে
বড়শি ফেলেছো
চাড়া দিয়েছো জলে ।
ধরা পরে
বি বি কিউ
পুড়ছি প্রেমের কৌশলে ।
(১৬২)
মি তোমায় ডাকি সারাবেলা
পাচ বেলাতেও তাই
বুকের মধ্যে তুমি আছো
অন্য কেহ নাই ।
রক্ত অনু তোমায় ডাকে
নিশ্বাসে নিশ্বাসে
তোমার ধ্যানে , জ্ঞ্যানে-গুনে
অপাপ বিশ্বাসে ।
আমি সবুজ আছি, সবুজ রেখো
বন, বনানীর মতো
বুকের মধ্যে একে দিয়ো
তোমার নাম শতো ।
(১৬৩)
কাকের উড়াল বিষ্ঠা ছুঁয়ে যায় তোমার
কামিজ ।
কতো অনায়াসে পিঁপড়েরা হেটে যায় শরীর
ভুগোল ।
তুমি মায়াবতী নিশ্চুপ, বুকে বাধো প্রেমের
তাবিজ ।
শুধু আমি একটু ছুঁতে চাইলেই বাধাও
গন্ডগোল ।
(১৬৪)
Y মানে
You .
You মানে
তুই ।
নিশ্বাসে নিশ্বাসে
তোমার ধ্যানে , জ্ঞ্যানে-গুনে
অপাপ বিশ্বাসে ।
আমি সবুজ আছি, সবুজ রেখো
বন, বনানীর মতো
বুকের মধ্যে একে দিয়ো
তোমার নাম শতো ।
(১৬৩)
কাকের উড়াল বিষ্ঠা ছুঁয়ে যায় তোমার
কামিজ ।
কতো অনায়াসে পিঁপড়েরা হেটে যায় শরীর
ভুগোল ।
তুমি মায়াবতী নিশ্চুপ, বুকে বাধো প্রেমের
তাবিজ ।
শুধু আমি একটু ছুঁতে চাইলেই বাধাও
গন্ডগোল ।
(১৬৪)
Y মানে
You .
You মানে
তুই ।
তুই মানে
সুগন্ধ ।
সদা শুভ্র
জুই ।
(১৬৫)
রিজিক ।
আল্লাহ পাকের
ম্যাজিক ।
চাইলেও
পারবেনা
বেশী খেতে এক দানা ।
সুগন্ধ ।
সদা শুভ্র
জুই ।
(১৬৫)
রিজিক ।
আল্লাহ পাকের
ম্যাজিক ।
চাইলেও
পারবেনা
বেশী খেতে এক দানা ।
আমার
বরাদ্য
কেউ
নিতে পারবে না ।
(১৬৬)
তুমি আমি যে যার মতো ইচ্ছে বুঝি
তোমার দিকে 6 আমার দিকে 9 খুঁজি।
এক দফাতে এই দুজনে ফারাক এতো
বহু দফায় এক জীবনই নরক হতো ।
(১৬৭)
হায়রে গরম, নাইরে সরম
কি যে শান্তি পাস ।
আইতে যাইতে দিনে রাইতে
দিয়া গরম বাশ !!!
(১৬৮)
যার যার সুখ তার তার
আমারে দেখলেই তুমি
বাত্তি নিভাও ক্যানে ?
(১৬৯)
নির্লজ্জতা এক ধরনের সৌন্দর্য
তাতে মুগ্ধ হাওয়ার কিছু নেই ।
বরাদ্য
কেউ
নিতে পারবে না ।
(১৬৬)
তুমি আমি যে যার মতো ইচ্ছে বুঝি
তোমার দিকে 6 আমার দিকে 9 খুঁজি।
এক দফাতে এই দুজনে ফারাক এতো
বহু দফায় এক জীবনই নরক হতো ।
(১৬৭)
হায়রে গরম, নাইরে সরম
কি যে শান্তি পাস ।
আইতে যাইতে দিনে রাইতে
দিয়া গরম বাশ !!!
(১৬৮)
যার যার সুখ তার তার
আমারে দেখলেই তুমি
বাত্তি নিভাও ক্যানে ?
(১৬৯)
নির্লজ্জতা এক ধরনের সৌন্দর্য
তাতে মুগ্ধ হাওয়ার কিছু নেই ।
(১৭০)
তোমার জ্বর মানেই দুশ্চিন্তার ষোল চাকায়
আমার রাত্রি জাগরণ ।
(১৭১)
ষোল ঘুটির ধৈর্য নিয়ে বড় জোড়
দাবা খেলতে পারবে
আমাকে নিয়ে নয় ।
(১৭২)
অভিমানে ভেংগে গেলে মেঘের চোয়াল
রাত কাদে ফিরে পেতে আলোকিত ভোর ।
জেনেছি বৃষ্টিরা ঘর বাধে দু চোখেই তোর
এ এক নিঠুর খেলা , বিধির খেয়াল ।
(১৭৩)
সুখের শুধুই ভান করি
বুকের ভিতর কয়লা পুড়ি
ইটের ভাটায় আগুন কম
বুকে আমার অনেক দম ।
(১৭৪)
সুখের সানাই বাজে বিয়ের আসরে ।
দু:খের সানাই বাজে প্রথম বাসরে ।
দ:খ সহোদর তাই নিজ ঘরে থাকে ।
সুখ ছোট বোন শুধু সেবে স্বামীকে ।
(১৭৫)
দু:খ মায়াবতী পরকীয়া বোঝেনা ।
শ্বর্পীণি সুখ এক ভাতারে পোষেনা ।
দু:খ ফেভিকল লেগে গেলে ছাড়েনা ।
সুখ সাদা কর্পূর উড়ে গেলে ফিরেনা ।
(১৭৬)
দু:খ ক্রিস্টাল ঝকঝকে তকতকে
সুখটাই খুব দ্রুত হয়ে যায় ফিকে ।
ক্রিস্টাল ভেংগে গেলে চৌদিকে ছড়ায়
মৌসুমি পাখি সুখ নীলিমায় হারায় ।
(১৭৭)
দু:খ তুমি হাজার রাতের গল্প কথা
আরব উপন্যাশ ।
দু:খ তুমি বুকের খাঁচায় আটকে থাকা
স্মৃতির দীর্ঘিশ্বাস ।
দু:খ তোমার দু:খ কি আর , বেশতো
ভালই আছো ।
সুখের ঘরে আগুন দিয়ে
তা ধিন ধিন নাচো ।
(১৭৮)
দু:খ তোমার নাম রেখেছে কে ?
সুখের পাশে দারুন মানিয়েছে ।
সুখ যদি হয় ক্ষণ কালের ছবি ।
দু:খ তুমি মহাকাব্য, মহাকালের কবি ।
(১৭৯)
তোমার জ্বর মানেই দুশ্চিন্তার ষোল চাকায়
আমার রাত্রি জাগরণ ।
(১৭১)
ষোল ঘুটির ধৈর্য নিয়ে বড় জোড়
দাবা খেলতে পারবে
আমাকে নিয়ে নয় ।
(১৭২)
অভিমানে ভেংগে গেলে মেঘের চোয়াল
রাত কাদে ফিরে পেতে আলোকিত ভোর ।
জেনেছি বৃষ্টিরা ঘর বাধে দু চোখেই তোর
এ এক নিঠুর খেলা , বিধির খেয়াল ।
(১৭৩)
সুখের শুধুই ভান করি
বুকের ভিতর কয়লা পুড়ি
ইটের ভাটায় আগুন কম
বুকে আমার অনেক দম ।
(১৭৪)
সুখের সানাই বাজে বিয়ের আসরে ।
দু:খের সানাই বাজে প্রথম বাসরে ।
দ:খ সহোদর তাই নিজ ঘরে থাকে ।
সুখ ছোট বোন শুধু সেবে স্বামীকে ।
(১৭৫)
দু:খ মায়াবতী পরকীয়া বোঝেনা ।
শ্বর্পীণি সুখ এক ভাতারে পোষেনা ।
দু:খ ফেভিকল লেগে গেলে ছাড়েনা ।
সুখ সাদা কর্পূর উড়ে গেলে ফিরেনা ।
(১৭৬)
দু:খ ক্রিস্টাল ঝকঝকে তকতকে
সুখটাই খুব দ্রুত হয়ে যায় ফিকে ।
ক্রিস্টাল ভেংগে গেলে চৌদিকে ছড়ায়
মৌসুমি পাখি সুখ নীলিমায় হারায় ।
(১৭৭)
দু:খ তুমি হাজার রাতের গল্প কথা
আরব উপন্যাশ ।
দু:খ তুমি বুকের খাঁচায় আটকে থাকা
স্মৃতির দীর্ঘিশ্বাস ।
দু:খ তোমার দু:খ কি আর , বেশতো
ভালই আছো ।
সুখের ঘরে আগুন দিয়ে
তা ধিন ধিন নাচো ।
(১৭৮)
দু:খ তোমার নাম রেখেছে কে ?
সুখের পাশে দারুন মানিয়েছে ।
সুখ যদি হয় ক্ষণ কালের ছবি ।
দু:খ তুমি মহাকাব্য, মহাকালের কবি ।
(১৭৯)
কেউ প্রেম শিকারি
কেউ প্রেম ভিক্ষারী
কেউ যেনতেনো
দিচ্ছে পাড়ী
প্রেমের তরী ।
(১৮০)
কেউ প্রেম ভিক্ষারী
কেউ যেনতেনো
দিচ্ছে পাড়ী
প্রেমের তরী ।
(১৮০)
প্রেমে এখন মহামারি !
কোথাও নেই
গুন বিচারী
শুদ্ধাচারী ।
(১৮১)
কেউ এলেবেলে
খেলা খেলে
হৃদয় কেটে
রক্ত জলে !
কেউ নিজের মুঠোয়
কৌশলে প্রেম
অমৃত হেম
নিচ্ছে তুলে ।
(১৮২)
কেউ প্রাপ্য প্রেমের
হিসেব নিতে
উদাস ব্যাদান
যাচ্ছে ভুলে ।
প্রেমের বাজার
হরেক রকম
লালে নীলে ।
(১৮৩)
যে যার মতো
নিচ্ছে প্রেম
ইচ্ছে যতো ।
হচ্ছে যখম
নিচ্ছে মলম
প্রেম যেনো এক
ইকোনো কলম ।
(১৮৪)
কেউ কারো
ধারে না ধার
এক কলমে
মাইল পার ।
(১৮৫)
স্বর্গীয় প্রেম
স্বর্গে কোথায়
পাওয়া যাচ্ছে
মেগা শপে !
মুল্য শুধু কম আর বেশী
যেমন ফারাক গরু খাসী ।
প্রেম পাবেনা
কোন তপে !
(১৮৬)
তপস্যাতে
প্রেম পাবেনা ।
প্রেম পাবেনা ।
প্রেম পাবেনা ।
(১৮৭)
ওই তুই কই যাস?
পুজা দেখতে।
শালা নাস্তিক.......
তুই কই যাস?
ওয়াজ হুনতে।
শালা মৌলবাদী......
কোথাও নেই
গুন বিচারী
শুদ্ধাচারী ।
(১৮১)
কেউ এলেবেলে
খেলা খেলে
হৃদয় কেটে
রক্ত জলে !
কেউ নিজের মুঠোয়
কৌশলে প্রেম
অমৃত হেম
নিচ্ছে তুলে ।
(১৮২)
কেউ প্রাপ্য প্রেমের
হিসেব নিতে
উদাস ব্যাদান
যাচ্ছে ভুলে ।
প্রেমের বাজার
হরেক রকম
লালে নীলে ।
(১৮৩)
যে যার মতো
নিচ্ছে প্রেম
ইচ্ছে যতো ।
হচ্ছে যখম
নিচ্ছে মলম
প্রেম যেনো এক
ইকোনো কলম ।
(১৮৪)
কেউ কারো
ধারে না ধার
এক কলমে
মাইল পার ।
(১৮৫)
স্বর্গীয় প্রেম
স্বর্গে কোথায়
পাওয়া যাচ্ছে
মেগা শপে !
মুল্য শুধু কম আর বেশী
যেমন ফারাক গরু খাসী ।
প্রেম পাবেনা
কোন তপে !
(১৮৬)
তপস্যাতে
প্রেম পাবেনা ।
প্রেম পাবেনা ।
প্রেম পাবেনা ।
(১৮৭)
ওই তুই কই যাস?
পুজা দেখতে।
শালা নাস্তিক.......
তুই কই যাস?
ওয়াজ হুনতে।
শালা মৌলবাদী......
টকবাজ, ফতোয়াবাজ ।
(১৮৮)
সাগর পাড়ে কুড়াই নুরি
স্মৃতি রোমন্থনে
সুর্যাস্তে মুখোমুখি
ছিলেম দুজনে ।
(১৮৯)
(১৮৮)
সাগর পাড়ে কুড়াই নুরি
স্মৃতি রোমন্থনে
সুর্যাস্তে মুখোমুখি
ছিলেম দুজনে ।
(১৮৯)
যতই আসুক আউল বাতাস
আসুক যতো ঝড়
বুকে বুক বেধে রবো
দুজন পরস্পর ।
(১৯০)
দেয়া কথা, পাখির মতো
উড়ছে আকাশে
সাগর তীরে স্মৃতি কুড়াই
কোথায় গেলো সে !
(১৯১)
এতো দ্রুত ছিঁড়ে গেলে মেজাজের তার
কি করে সইবে তুমি জীবনের ভার ।
কি করে নেবে সখি প্রেমের ওজন
যন্ত্রনার ওপিঠে থাকে সুখের ভুবন ।
আমাদের হয়ে যাবে বেদুঈন ভোর
আসছে বছর অভিধানে লিখে দেবো
"মমতা" মানে নিষ্ঠুর নারী ।
বদলে গেলে পাল্টে দেবো
আমরাও পারি ।
আসুক যতো ঝড়
বুকে বুক বেধে রবো
দুজন পরস্পর ।
(১৯০)
দেয়া কথা, পাখির মতো
উড়ছে আকাশে
সাগর তীরে স্মৃতি কুড়াই
কোথায় গেলো সে !
(১৯১)
এতো দ্রুত ছিঁড়ে গেলে মেজাজের তার
কি করে সইবে তুমি জীবনের ভার ।
কি করে নেবে সখি প্রেমের ওজন
যন্ত্রনার ওপিঠে থাকে সুখের ভুবন ।
(১৯২)
একতিল খোঁচা পেলে একতাল ভাবো
একতাল প্রেম পেয়ে একতিল ভাবো না
খোঁচা, গুতো কিল দেবো মিল দেবো
কোথা যাবে ছেড়ে ছুড়ে যেতে দেবো না।
(১৯৩)
এতো দ্রুত ছিঁড়ে গেলে মেজাজের তার
কি করে সইবে তুমি জীবনের ভার ।
কি করে নেবে সখি প্রেমের ওজন
যন্ত্রনার ওপিঠে থাকে সুখের ভুবন ।
প্রিয়তমা তিস্তা হলে সাহারার বোনএকতিল খোঁচা পেলে একতাল ভাবো
একতাল প্রেম পেয়ে একতিল ভাবো না
খোঁচা, গুতো কিল দেবো মিল দেবো
কোথা যাবে ছেড়ে ছুড়ে যেতে দেবো না।
(১৯৩)
এতো দ্রুত ছিঁড়ে গেলে মেজাজের তার
কি করে সইবে তুমি জীবনের ভার ।
কি করে নেবে সখি প্রেমের ওজন
যন্ত্রনার ওপিঠে থাকে সুখের ভুবন ।
(১৯৪)
একতিল খোঁচা পেলে একতাল ভাবো
একতাল প্রেম পেয়ে একতিল ভাবো না
খোঁচা, গুতো কিল দেবো মিল দেবো
কোথা যাবে ছেড়ে ছুড়ে যেতে দেবো না।
(১৯৫)
ঘরির ডাকে উঠি আমি
ঘরি দেখে ঘুমাই
মাঝে সাজে কিছু ঘুম
ভাড়া দিয়া খাই !
(১৯৬)
প্রিয় লালবাগ
তুমি কি তাহাকে মনে রাখিয়াছো
ধরিয়া রাখিয়াছো বুকে ?
জানো কি সে কোথায় আছে
কাহার সাথে বা কেমন আছে
আছে কতো সুখে ?
একতিল খোঁচা পেলে একতাল ভাবো
একতাল প্রেম পেয়ে একতিল ভাবো না
খোঁচা, গুতো কিল দেবো মিল দেবো
কোথা যাবে ছেড়ে ছুড়ে যেতে দেবো না।
(১৯৫)
ঘরির ডাকে উঠি আমি
ঘরি দেখে ঘুমাই
মাঝে সাজে কিছু ঘুম
ভাড়া দিয়া খাই !
(১৯৬)
প্রিয় লালবাগ
তুমি কি তাহাকে মনে রাখিয়াছো
ধরিয়া রাখিয়াছো বুকে ?
জানো কি সে কোথায় আছে
কাহার সাথে বা কেমন আছে
আছে কতো সুখে ?
(১৯৭)
এক গুলিতে কয়টা মারো
কয়টা পড়ে , কয়টা ধরো
কয়টা ভরো ব্যাগে ?
এজমালিতে শীকার করে
কয়টা পাওগো ভাগে ?
(১৯৮)
প্রিয় নীলক্ষেত
প্রিয় গাউসিয়া
সে না এলে
বাঁচো কারে নিয়া ?
(১৯৯)
ও মাওয়া ওই মাওয়া
তুমিও কি মিস করো তারে ?
প্রায়শই আসিতো যে
মধ্যান্নে ইলিশ আহারে !
(২০০)
কের তীর বুকেই থাকুক
টেনে তুলবো না ।
সুখের চেয়ে অনেক প্রিয়
বিরহ যন্ত্রনা ।
এক গুলিতে কয়টা মারো
কয়টা পড়ে , কয়টা ধরো
কয়টা ভরো ব্যাগে ?
এজমালিতে শীকার করে
কয়টা পাওগো ভাগে ?
(১৯৮)
প্রিয় নীলক্ষেত
প্রিয় গাউসিয়া
সে না এলে
বাঁচো কারে নিয়া ?
(১৯৯)
ও মাওয়া ওই মাওয়া
তুমিও কি মিস করো তারে ?
প্রায়শই আসিতো যে
মধ্যান্নে ইলিশ আহারে !
(২০০)
কের তীর বুকেই থাকুক
টেনে তুলবো না ।
সুখের চেয়ে অনেক প্রিয়
বিরহ যন্ত্রনা ।
(২০১)
এতো চিৎকার
ভালোবেসে করি
তোমাতেই বাচি
তোমাতেই মরি ।
(২০২ )
আমার ভালোবাসার ধরন গড়ন
বুঝতে পারো না ।
হাসতে হাসতে চলে যাবো
টের ও পাবে না ।
(২০৩)
কাকে আর চালাকে, এক নায় ।
কেউ দেখেনি, থাকে সান্তনায় ।
উভয়ে চোখ বন্ধ করে, লুকায় ।
তাবৎ বোকারা সবই দেখতে পায় ।
(২০৪)
জটিল যতোটা প্রকাশ্যে থাকে
তার'চে বেশী আড়ালে
যোজন দুরত্ব কথার ফাঁকেফাঁকে
বোধগম্য হয় জড়ালে ।
(২০৫)
মিথ্যা শুধু অন্ধকার গড়ে
সত্যের বুকে আলো
সত্যতে কেবলই মুক্তো ঝরে
মিথ্যার মুখ কালো ।
(২০৬)
লুকালেই লুকানোর ইচ্ছা বাড়ে
সারাক্ষণ লুকাতে চায়
কি করে বুঝাই তাহারে আমি
কৃতিত্ব নাই মিথ্যায় ।
(২০৭)
শ্বাপদ সমবায় শুধু বাশ ঝাড়ে
একেবেঁকে থাকে মাটির গভীরে
দুধে দুধে কেবলই বিষ বাড়ে
ছাড়েনা শ্বাপ পোয়াতি গাভিরে ।
(২০৮)
ভালোবাসা লাল গোলাপ ফুল
বুক জুড়ে কীটের হুলুস্থুল
প্রেমের ঘরে বাজে কামের বীণা
কাম শেষে প্রেম শেষ ! বাড়ে ঘৃনা ।
(২০৯)
প্রকৃতি সুনসান বাড়ে কাম
ভালোবাসা বইয়ের পাতায়
প্রেমই প্রকৃতির প্রকৃত নাম
ভালোবাসা মরে বন্য যাতায় ।
(২১০)
সন্দেহে, প্রাণ বাঁচে ধুকে ধুকে
ভালোবাসা বাঁচেনা
বিশ্বাসের দ্যুতিময় চোখে
সন্দেহ নাচেনা ।
(২১১)
ভালোবেসে শুধু উজাড় দিয়েছি
লুজার হইনি মোটেও
যা পেয়েছো, সেরা দিয়েছি
কোথাও পাবেনা, যদি জোটেও ।
(২১২)
দেয়ার আগেই গুটিয়ে নিয়েছো
তুমি দেবে কি ছাই
কি প্রেম আমি চেয়েছি জীবনে
তুমি আজও বোঝ নাই ।
(২১৩)
জল শ্বামুকের গুটি গুটি পায়ে
হেটেছো কিনার ধরে
প্রেমের শ্যাওলা খেয়েছো শুধু
ময়লা জমেছে অন্তরে ।
(২১৪)
তালের আগে তিল খসলেই
রেগে, পুড়ে হও ছাই
দেখোতো কোথায় পাও কতোটুকু
মনে করো, আমি পাশে নাই ।
(২১৫)
তিলের বদলে কিল পাবে শুধু
যেমনটা পেয়েছিলে আগে
বার বার শুধু দেখেছি তোমার
সেই ভয়টাই জাগে !
(২১৬)
ভালোবাসা সব সয়ে নেয়
বিষ কিংবা অমৃত
প্রেমের মরায় মরেনা প্রেমিক
রয়ে যায় জীবিত ।
(২১৭)
প্রেমের সাঁতার শিখো একবার
প্রেমের বন্যা হলে
শিখোনা প্রেম গোপন ব্যথায়
রাগ,ক্ষোভ, সন্দেহের অনলে ।
(২১৮)
যেতে যেতে যেতে
বহু দুরে গেছো
আদৌ কি তার
কিছুটা বুঝেছো ?
(২১৯)
কি খোজ তুমি
এখানে সেখানে ?
সবই তো রয়েছে
তোমার উঠোনে !
(২২০)
এই নাও
যা ছিলো
তোমাকেই দিলাম সব
এইবার
পুড়ে পুড়ে
করো আনন্দ উৎসব ।
( ২২১)
আমি গরম তেলে ফোঁড়ন
তুমি শীতল বরফ চাকি
আমি উনুন বুকে নিয়ে
শীতল হাওয়া মাখি ।
(২২২)
আগুন বরফ খেলা-খেলি
ভিশন রকম পারি
বুকে, বিষের চাকু গেঁথে
থাকি ,অমৃত'দের বাড়ী ।
(২২৩)
এতই ভাল পারি আমি
এতই ভালো পারি
তোমার বুকে থেকেও
আমি, দুরে থাকতে পারি ।
পারা পারির শক্তি নিয়ে
প্রশ্ন তুলোনা
পারতে চাইলে সবাই পারে
চেষ্টা করেনা
এতো চিৎকার
ভালোবেসে করি
তোমাতেই বাচি
তোমাতেই মরি ।
(২০২ )
আমার ভালোবাসার ধরন গড়ন
বুঝতে পারো না ।
হাসতে হাসতে চলে যাবো
টের ও পাবে না ।
(২০৩)
কাকে আর চালাকে, এক নায় ।
কেউ দেখেনি, থাকে সান্তনায় ।
উভয়ে চোখ বন্ধ করে, লুকায় ।
তাবৎ বোকারা সবই দেখতে পায় ।
(২০৪)
জটিল যতোটা প্রকাশ্যে থাকে
তার'চে বেশী আড়ালে
যোজন দুরত্ব কথার ফাঁকেফাঁকে
বোধগম্য হয় জড়ালে ।
(২০৫)
মিথ্যা শুধু অন্ধকার গড়ে
সত্যের বুকে আলো
সত্যতে কেবলই মুক্তো ঝরে
মিথ্যার মুখ কালো ।
(২০৬)
লুকালেই লুকানোর ইচ্ছা বাড়ে
সারাক্ষণ লুকাতে চায়
কি করে বুঝাই তাহারে আমি
কৃতিত্ব নাই মিথ্যায় ।
(২০৭)
শ্বাপদ সমবায় শুধু বাশ ঝাড়ে
একেবেঁকে থাকে মাটির গভীরে
দুধে দুধে কেবলই বিষ বাড়ে
ছাড়েনা শ্বাপ পোয়াতি গাভিরে ।
(২০৮)
ভালোবাসা লাল গোলাপ ফুল
বুক জুড়ে কীটের হুলুস্থুল
প্রেমের ঘরে বাজে কামের বীণা
কাম শেষে প্রেম শেষ ! বাড়ে ঘৃনা ।
(২০৯)
প্রকৃতি সুনসান বাড়ে কাম
ভালোবাসা বইয়ের পাতায়
প্রেমই প্রকৃতির প্রকৃত নাম
ভালোবাসা মরে বন্য যাতায় ।
(২১০)
সন্দেহে, প্রাণ বাঁচে ধুকে ধুকে
ভালোবাসা বাঁচেনা
বিশ্বাসের দ্যুতিময় চোখে
সন্দেহ নাচেনা ।
(২১১)
ভালোবেসে শুধু উজাড় দিয়েছি
লুজার হইনি মোটেও
যা পেয়েছো, সেরা দিয়েছি
কোথাও পাবেনা, যদি জোটেও ।
(২১২)
দেয়ার আগেই গুটিয়ে নিয়েছো
তুমি দেবে কি ছাই
কি প্রেম আমি চেয়েছি জীবনে
তুমি আজও বোঝ নাই ।
(২১৩)
জল শ্বামুকের গুটি গুটি পায়ে
হেটেছো কিনার ধরে
প্রেমের শ্যাওলা খেয়েছো শুধু
ময়লা জমেছে অন্তরে ।
(২১৪)
তালের আগে তিল খসলেই
রেগে, পুড়ে হও ছাই
দেখোতো কোথায় পাও কতোটুকু
মনে করো, আমি পাশে নাই ।
(২১৫)
তিলের বদলে কিল পাবে শুধু
যেমনটা পেয়েছিলে আগে
বার বার শুধু দেখেছি তোমার
সেই ভয়টাই জাগে !
(২১৬)
ভালোবাসা সব সয়ে নেয়
বিষ কিংবা অমৃত
প্রেমের মরায় মরেনা প্রেমিক
রয়ে যায় জীবিত ।
(২১৭)
প্রেমের সাঁতার শিখো একবার
প্রেমের বন্যা হলে
শিখোনা প্রেম গোপন ব্যথায়
রাগ,ক্ষোভ, সন্দেহের অনলে ।
(২১৮)
যেতে যেতে যেতে
বহু দুরে গেছো
আদৌ কি তার
কিছুটা বুঝেছো ?
(২১৯)
কি খোজ তুমি
এখানে সেখানে ?
সবই তো রয়েছে
তোমার উঠোনে !
(২২০)
এই নাও
যা ছিলো
তোমাকেই দিলাম সব
এইবার
পুড়ে পুড়ে
করো আনন্দ উৎসব ।
( ২২১)
আমি গরম তেলে ফোঁড়ন
তুমি শীতল বরফ চাকি
আমি উনুন বুকে নিয়ে
শীতল হাওয়া মাখি ।
(২২২)
আগুন বরফ খেলা-খেলি
ভিশন রকম পারি
বুকে, বিষের চাকু গেঁথে
থাকি ,অমৃত'দের বাড়ী ।
(২২৩)
এতই ভাল পারি আমি
এতই ভালো পারি
তোমার বুকে থেকেও
আমি, দুরে থাকতে পারি ।
পারা পারির শক্তি নিয়ে
প্রশ্ন তুলোনা
পারতে চাইলে সবাই পারে
চেষ্টা করেনা
(২২৪)
কি বুঝলে আজ
বোঝার সাধ্য দিয়ে
মায়ের স্নেহ নিলাম
আমি ভালোবাসা দিয়ে ।
(২২৫)
কি বুঝলে আজ
বোঝার সাধ্য দিয়ে
মায়ের স্নেহ নিলাম
আমি ভালোবাসা দিয়ে ।
(২২৫)
মায়ের অসুখ মায়ের অসুখ
তুমি ভেবেই নিদ্রা হারা
আর কেহ নেই, তুমিই শধু
তুমিই পাগল পারা ।
(২২৬)
মা ধন কারো নয়তো একার
সবার উচিত তাকে দেখার
তুমিই শুধু দেখবে একা একা
উচিত কি নয় আমারও একটু দেখা ।
(২২৭)
আমি চটি, তুমি মহাকাব্য ।
তুমি রামায়ন , আমি অস্রাব্য ।
(২২৮)
যদি বলো আমারই সব ভুল
যদি তোল অভিযোগের আংগুল
মেনে নিয়ে চুকিয়ে যাবো মাশুল
(২২৯)
আমি বলি তুমিই গোলাপ ফুল ।
দায় কি তোমার একটু ও নেই
একটু ও নেই ভুল ?
মিষ্টি আমি উচ্ছে আমি
আমিই বুনো তেতুল ?
(২৩০)
তোমার বাগান সুবাসে থাক ভরা
সারের মুল্য আমিই দেবো চড়া
মানছি আমার নখে চুলে ভুল
মেনেই নিলাম অভিযোগের শূল ।
(২৩১)
এবার আমায় যেতে হবে সরে
কাছে থেকে দুরে বহু দুরে
একলা পথে, একলা আবার আমি
খানা-খন্দ, নিগ্রো অন্ধকারে ।
(২৩২)
কোথায় কবে, কখন খেয়ে নুন
ভুলেই গেছো চিনির গুনাগুন
দাদরা তালে চড়িয়ে দিলে
তেওড়া তালের ধুন
তুমি ভেবেই নিদ্রা হারা
আর কেহ নেই, তুমিই শধু
তুমিই পাগল পারা ।
(২২৬)
মা ধন কারো নয়তো একার
সবার উচিত তাকে দেখার
তুমিই শুধু দেখবে একা একা
উচিত কি নয় আমারও একটু দেখা ।
(২২৭)
আমি চটি, তুমি মহাকাব্য ।
তুমি রামায়ন , আমি অস্রাব্য ।
(২২৮)
যদি বলো আমারই সব ভুল
যদি তোল অভিযোগের আংগুল
মেনে নিয়ে চুকিয়ে যাবো মাশুল
(২২৯)
আমি বলি তুমিই গোলাপ ফুল ।
দায় কি তোমার একটু ও নেই
একটু ও নেই ভুল ?
মিষ্টি আমি উচ্ছে আমি
আমিই বুনো তেতুল ?
(২৩০)
তোমার বাগান সুবাসে থাক ভরা
সারের মুল্য আমিই দেবো চড়া
মানছি আমার নখে চুলে ভুল
মেনেই নিলাম অভিযোগের শূল ।
(২৩১)
এবার আমায় যেতে হবে সরে
কাছে থেকে দুরে বহু দুরে
একলা পথে, একলা আবার আমি
খানা-খন্দ, নিগ্রো অন্ধকারে ।
(২৩২)
কোথায় কবে, কখন খেয়ে নুন
ভুলেই গেছো চিনির গুনাগুন
দাদরা তালে চড়িয়ে দিলে
তেওড়া তালের ধুন
(২৩৩)
যেতে চাইলে একটু দূরে
টেনে ধরো তুমি
টানের ভারে কাছে এলে
দূরে সরো, ধু ধু মরুভুমি !
যেতে চাইলে একটু দূরে
টেনে ধরো তুমি
টানের ভারে কাছে এলে
দূরে সরো, ধু ধু মরুভুমি !
(২৩৪)
দূরে যাবো যতোই করি পণ
যতোই ধরি অভিমানের গাড়ী
ছায়ার মতো থাকো সর্বক্ষন
তোমায় ছেড়ে আর কি যেতে পারি ?
(২৩৫)
এবার আমি চলেই গেছি
যোজন যোজন দূরে
পারবেও না, আর পাবে না
দেহ-বাঁশীর সুরে ।
(২৩৬)
মনের ঘরে দেহ , নাকি
দেহের ঘরে মন
কোন ঘরে কার বসত
কে কার মহাজন !
(২৩৬)
নির্জনে একাকী সুন্দর তুমি
কার অপেক্ষ্যায় সুস্থির
ছুঁয়ে, বসে, পিড়ে বাধা
মাটির শরীর ।
দূরে যাবো যতোই করি পণ
যতোই ধরি অভিমানের গাড়ী
ছায়ার মতো থাকো সর্বক্ষন
তোমায় ছেড়ে আর কি যেতে পারি ?
(২৩৫)
এবার আমি চলেই গেছি
যোজন যোজন দূরে
পারবেও না, আর পাবে না
দেহ-বাঁশীর সুরে ।
(২৩৬)
মনের ঘরে দেহ , নাকি
দেহের ঘরে মন
কোন ঘরে কার বসত
কে কার মহাজন !
(২৩৬)
নির্জনে একাকী সুন্দর তুমি
কার অপেক্ষ্যায় সুস্থির
ছুঁয়ে, বসে, পিড়ে বাধা
মাটির শরীর ।
বুঝি ভাংগা ঘর অপেক্ষায় আছো
গৃহকর্তা ফিরে এলে ব্যান্ডেজ হবে
বাজ পড়া টিনের চালে । হবে
সুন্দর আবাদ ।
(২৩৭)
তুমি একটু ছুঁয়ে দিলেই
আমি ডানা মেলে উড়ি
তুমি একটু বুকে নিলেই
আমি গলে গলে পরি ।
২৫৯ ম
চিড়ার দুরি
এই হাতে
ঐ হাতে
অযত্নে ঘুরি ।
গৃহকর্তা ফিরে এলে ব্যান্ডেজ হবে
বাজ পড়া টিনের চালে । হবে
সুন্দর আবাদ ।
(২৩৭)
তুমি একটু ছুঁয়ে দিলেই
আমি ডানা মেলে উড়ি
তুমি একটু বুকে নিলেই
আমি গলে গলে পরি ।
বলো, কি আছে তোমার হাতে
কি রেখেছো বুকে ?
(২৩৮)
দি মেঘ হয়ে যাই
যদি আকাশে মিলাই
যদি বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ি
থাকবে কিগো মেয়ে
আমার পথ চেয়ে
যদি ফোটা হয়ে জড়িয়ে ধরি ?
(২৩৯)
ইনিই উনি, মানে তিনি
কখনো চিরতা, কখনো বা চিনি।
পঁচিশ বছর তাঁকে স্ত্রী বলে জানি ।
(২৪০)
প্রিয়তমা,
আজ তুমিও মা।
নিজ মাকে
মনে রেখে
কেনো ভোলো
অন্যের মাকে !
পকেটে নিতে চাও !
যাও, আমি খেলা ভুন্ডুল করে দিলাম !
থাকো, প্যাকেট জীবন থাকো সেগুন ড্রয়ারে ।
(২৪২)
আজ আমার মন ভালো নেই
ভাল্লাগেনা কৌশুলী প্রেম ।
তারচে অনেক বেশী ভালো
অনেক ভালো সরলি হেম ।
(২৪৩)
কি রেখেছো বুকে ?
(২৩৮)
দি মেঘ হয়ে যাই
যদি আকাশে মিলাই
যদি বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ি
থাকবে কিগো মেয়ে
আমার পথ চেয়ে
যদি ফোটা হয়ে জড়িয়ে ধরি ?
(২৩৯)
ইনিই উনি, মানে তিনি
কখনো চিরতা, কখনো বা চিনি।
পঁচিশ বছর তাঁকে স্ত্রী বলে জানি ।
(২৪০)
প্রিয়তমা,
আজ তুমিও মা।
নিজ মাকে
মনে রেখে
কেনো ভোলো
অন্যের মাকে !
মা, মাগো মা, তোমায় ছাড়া মুহুর্ত বাঁচিনা ।
(২৪১)
তুরুপের তাশ ; সবকিছু মাত করে(২৪১)
পকেটে নিতে চাও !
যাও, আমি খেলা ভুন্ডুল করে দিলাম !
থাকো, প্যাকেট জীবন থাকো সেগুন ড্রয়ারে ।
(২৪২)
আজ আমার মন ভালো নেই
ভাল্লাগেনা কৌশুলী প্রেম ।
তারচে অনেক বেশী ভালো
অনেক ভালো সরলি হেম ।
(২৪৩)
সব ছুঁয়েছ , বন্ধ রেখে ঠোঁটের কপাট
চোখ বুজেছো , খুলে দিয়ে বুকের মলাট ।
(২৪৪)
এক মানুষের জীবন বৃথা
না জানলে জলের সাতার ।
জলকেলিতে অংক কষে
মুল্য বোঝাও ভালোবাসার !
(২৪৫)
ভাল্লাগেনা কৌশুলী প্রেম, ভাল্লাগেনা ।
ভাল্লাগেনা অংক আদর ! ভাল্লাগেনা ।
(২৪৬)
নিজের ভাবনা জল টলটল স্বচ্ছ হলে
অন্যকে সন্দেহ করার সময় বেচে যায় ।
সন্দেহে ব্যয়িত সময় খিটখিটে অস্থির
মুল্যবান সময় হায় নিজ হাতে মরে যায় !
(২৪৭)
তুমি কষ্ট দিলে আমি কষ্ট পাই
কোথাও নস্ট হতে যাইনি ।
আমি প্রেম দিয়ে প্রেম পেতে চাই
এক নদী প্রেম পাইনি ।
(২৪৮)
হয়না কোন প্রেম চাতুরী ছলে
হয়না প্রেম কোন কলা কৌশলে
যদিওবা হয় তা থাকেনা টিকে
অল্পতে সেই প্রেম হয়ে যায় ফিকে
(২৪৯)
বৈধ কুর্নিশ জানায় মাথা নিচু করে !
অবৈধ গ্রহন করে শির উচ্চে তুলে !
(২৫০)
একদিন তোমাকে ফিরে পাবো
এই কথা আজ ভাবিনাতো আর ।
বলবোনা ফিরে এসো এ বুকে
খোলা আছে মনের দুয়ার ।
(২৫১)
গান ।
মেঘ ডাকলেই বৃস্টি হবে
এমনতো কোন কথা নেই ।
কাঁদলে চোখের জল পড়বেই
এমনওতো কোন কথা নেই ।
চোখ বুজেছো , খুলে দিয়ে বুকের মলাট ।
(২৪৪)
এক মানুষের জীবন বৃথা
না জানলে জলের সাতার ।
জলকেলিতে অংক কষে
মুল্য বোঝাও ভালোবাসার !
(২৪৫)
ভাল্লাগেনা কৌশুলী প্রেম, ভাল্লাগেনা ।
ভাল্লাগেনা অংক আদর ! ভাল্লাগেনা ।
(২৪৬)
নিজের ভাবনা জল টলটল স্বচ্ছ হলে
অন্যকে সন্দেহ করার সময় বেচে যায় ।
সন্দেহে ব্যয়িত সময় খিটখিটে অস্থির
মুল্যবান সময় হায় নিজ হাতে মরে যায় !
(২৪৭)
তুমি কষ্ট দিলে আমি কষ্ট পাই
কোথাও নস্ট হতে যাইনি ।
আমি প্রেম দিয়ে প্রেম পেতে চাই
এক নদী প্রেম পাইনি ।
(২৪৮)
হয়না কোন প্রেম চাতুরী ছলে
হয়না প্রেম কোন কলা কৌশলে
যদিওবা হয় তা থাকেনা টিকে
অল্পতে সেই প্রেম হয়ে যায় ফিকে
(২৪৯)
বৈধ কুর্নিশ জানায় মাথা নিচু করে !
অবৈধ গ্রহন করে শির উচ্চে তুলে !
(২৫০)
একদিন তোমাকে ফিরে পাবো
এই কথা আজ ভাবিনাতো আর ।
বলবোনা ফিরে এসো এ বুকে
খোলা আছে মনের দুয়ার ।
(২৫১)
গান ।
মেঘ ডাকলেই বৃস্টি হবে
এমনতো কোন কথা নেই ।
কাঁদলে চোখের জল পড়বেই
এমনওতো কোন কথা নেই ।
ভালোবাসলেই ভালোবাসা হবে
এমনতো কোন কথা নেই ।
দুরে গেলে প্রেম মরবেই
এমনওতো কোন কথা নেই ।
চাঁদ ডুবলেই জ্যোতস্না হারাবে
এমনতো কোন কথা নেই
দুরে থাকলেও বুকে থেকে যাবে
শোন, মেয়ে বলছি তোমাকেই ।
(২৫২)
আমি ভুলতে চাইনি তোমাকে
ভুলিয়ে দিয়েছো তুমি ।
এতদিন পড়ে এসে সামনে দাঁড়ালে
মন ঘরে খুঁজে দেখি , মরে গেছো তুমি ।
মরে গেছো তুমি ।
(২৫৩)
চোখের ভাষা বলে
তুমি আমার হয়ে গেছো
সত্যি কিনা বলো
নাকি মিথ্যে বুঝিয়েছো ।
(২৫৪)
মান জটে মাসী পিসী
যান জটে জনতা
পথে বসে ধুলা খায়
তেনারা খান ক্ষমতা ।
এমনতো কোন কথা নেই ।
দুরে গেলে প্রেম মরবেই
এমনওতো কোন কথা নেই ।
চাঁদ ডুবলেই জ্যোতস্না হারাবে
এমনতো কোন কথা নেই
দুরে থাকলেও বুকে থেকে যাবে
শোন, মেয়ে বলছি তোমাকেই ।
(২৫২)
আমি ভুলতে চাইনি তোমাকে
ভুলিয়ে দিয়েছো তুমি ।
এতদিন পড়ে এসে সামনে দাঁড়ালে
মন ঘরে খুঁজে দেখি , মরে গেছো তুমি ।
মরে গেছো তুমি ।
(২৫৩)
চোখের ভাষা বলে
তুমি আমার হয়ে গেছো
সত্যি কিনা বলো
নাকি মিথ্যে বুঝিয়েছো ।
(২৫৪)
মান জটে মাসী পিসী
যান জটে জনতা
পথে বসে ধুলা খায়
তেনারা খান ক্ষমতা ।
ঘরে বসে কাৎরায়
গতরে নাই উম
জনতা পুড়ে করে
উৎসব ধুম ।
এই আছি বেশ আছি
গণতন্ত্রের দেশে
পোড়াপুড়ি ভাংচুর
করি ভালোবেসে ।
(২৫৫)
গতরে নাই উম
জনতা পুড়ে করে
উৎসব ধুম ।
এই আছি বেশ আছি
গণতন্ত্রের দেশে
পোড়াপুড়ি ভাংচুর
করি ভালোবেসে ।
(২৫৫)
দেশ, বেশ ভালো আছি
স্বৈরাচারী স্নেহ আদরে !
পুড়ে ছাই শুয়ে আছি
রাজনীতির নোংরা চাদরে !
(২৫৬)স্বৈরাচারী স্নেহ আদরে !
পুড়ে ছাই শুয়ে আছি
রাজনীতির নোংরা চাদরে !
খ্যাপা
সিংহ
ধরেনি
তখনো
ছুয়েছে
কেবল
তাতেই
কুপোকাত ।
খুব
গোপনে
হয়েই
গেলো
এক
পশলা
সাদা
বৃষ্টিপাত ।
ধরেনি
তখনো
ছুয়েছে
কেবল
তাতেই
কুপোকাত ।
খুব
গোপনে
হয়েই
গেলো
এক
পশলা
সাদা
বৃষ্টিপাত ।
জাহান্নামে
যাও
আলোটা
নিভিয়ে
সিংহী
বলেন
দাঁত
চিবিয়ে ।
ঘরেতে
আগুন
আখেরেও
তাই,
সিংহের
জীবন
কেশর
ছাড়াই ।
যাও
আলোটা
নিভিয়ে
সিংহী
বলেন
দাঁত
চিবিয়ে ।
ঘরেতে
আগুন
আখেরেও
তাই,
সিংহের
জীবন
কেশর
ছাড়াই ।
২৫৭
যারা দেশ নিয়ে স্বপ্ন দেখে
তাদের মৃত্যু ভয় থাকেনা
যারা দেশ নিয়ে স্বপ্ন দেখে
তাদের মৃত্যু ভয় থাকেনা
যারা খুনি, দেশদ্রোহী
তারা মৃত্যু ভয়ে দেশে থাকেনা
এ দুয়ের বাইরে যারা
তারা সুযোগের অপেক্ষায় থাকে ।
ঘাতকের দেশে তোমার পুনর্জন্ম হউক ।
তারা মৃত্যু ভয়ে দেশে থাকেনা
এ দুয়ের বাইরে যারা
তারা সুযোগের অপেক্ষায় থাকে ।
ঘাতকের দেশে তোমার পুনর্জন্ম হউক ।
২৫৮
মশাই ,
দয়া করে আমায় যদি
একটু সময় দিতেন
বছর বিশেক আগে যেমন
দিয়েছিলো জিতেন ।
রাজা ফাজার দেশ প্রেমটা,
সে বুঝিয়েছিল বেশ
এখন বুঝি ক্যামন করে
চলছে সারা দেশ ।
খুব করে বুঝিয়ে ছিলো
জিতেন গাঙ্গুলি
গরিব কা জান ডুবা হুয়া চান
এ্যায়সা মামুলী ।
এদের নিয়ে রাজা রাজড়ার
ভাবনা কিছুই নাই
প্রজার রক্তে রাজার নেশায়
ঝিল্লি মারা চাই ।
গুমে, খুনে, দাউ-আগুনে
পুড়ছে সারা দেশ
রাজা বলে পোশ্য বলে,
আহা বেশ বেশ বেশ ।
তিনশ তোতা পাখির রাজা
জানে নানান বাহানা
এই সত্য সবাই জানে
মশাই জানেনা ।
দয়া করে আমায় যদি
একটু সময় দিতেন
বছর বিশেক আগে যেমন
দিয়েছিলো জিতেন ।
রাজা ফাজার দেশ প্রেমটা,
সে বুঝিয়েছিল বেশ
এখন বুঝি ক্যামন করে
চলছে সারা দেশ ।
খুব করে বুঝিয়ে ছিলো
জিতেন গাঙ্গুলি
গরিব কা জান ডুবা হুয়া চান
এ্যায়সা মামুলী ।
এদের নিয়ে রাজা রাজড়ার
ভাবনা কিছুই নাই
প্রজার রক্তে রাজার নেশায়
ঝিল্লি মারা চাই ।
গুমে, খুনে, দাউ-আগুনে
পুড়ছে সারা দেশ
রাজা বলে পোশ্য বলে,
আহা বেশ বেশ বেশ ।
তিনশ তোতা পাখির রাজা
জানে নানান বাহানা
এই সত্য সবাই জানে
মশাই জানেনা ।
চিড়ার দুরি
এই হাতে
ঐ হাতে
অযত্নে ঘুরি ।
ইশকাপনের বিবি
রাজা সহ
পেয়ে গেছো
ঘরের গোলাম ।
তোমারে সেলাম বিবি
তোমারে সেলাম ।
রাজা সহ
পেয়ে গেছো
ঘরের গোলাম ।
তোমারে সেলাম বিবি
তোমারে সেলাম ।
২৬০
আগুন পোড়ায় না ততো
যতোটা কৌশলী প্রেম ।
শত ফোটা অমৃত মারে
এক ফোটা বিরহের হেম ।
আগুন পোড়ায় না ততো
যতোটা কৌশলী প্রেম ।
শত ফোটা অমৃত মারে
এক ফোটা বিরহের হেম ।
একবার ভালবেসে
বারবার মরে যেতে চাই ।
অমৃত আবাদে যদি
কৃষকের অধিকার পাই ।
নরমে পাইনি ততো
যতোটা পেয়েছি কঠিনে ।
পেরেক গেঁথেছো সখি
এই বুকের গহিনে ।
বারবার মরে যেতে চাই ।
অমৃত আবাদে যদি
কৃষকের অধিকার পাই ।
নরমে পাইনি ততো
যতোটা পেয়েছি কঠিনে ।
পেরেক গেঁথেছো সখি
এই বুকের গহিনে ।
২৬১
আমাদের হয়ে যাবে বেদুঈন ভোর
আসছে বছর অভিধানে লিখে দেবো
"মমতা" মানে নিষ্ঠুর নারী ।
বদলে গেলে পাল্টে দেবো
আমরাও পারি ।
(262২) সকলি রসাতলে.........
এক ডাক্তারের মৃত্যু শোকে
ফ্যানে ঝুলে
দুই ভাই-বোন গেলো মরে ।
নগরায়ন
অর্ধেক বন
পাঠালো পরপারে ।
বাকি আধেক
গোত্র শোকে
ম'রে গেলে
সুশীলের
ঘাম খাবে
টক'শো ।
বুদ্ধিমান অন্ধ হলে সকলি রসাতলে ।
(263) যুদ্ধ............
শুনুন মশায়, হারজিত থাকবেই
শুধু যুদ্ধটা থামবেনা ।
জিতার জন্যে যেমন,
পরাজয় মনে রেখে ময়দানে থাকুন ।
হারতে হারতে জিতে যাওয়া যায় ।
অভ্যেসটা করুন না
দমটা ধরে রাখুন না
শুরু হো'ক বিজয়ের উৎসব ।
এক ডাক্তারের মৃত্যু শোকে
ফ্যানে ঝুলে
দুই ভাই-বোন গেলো মরে ।
নগরায়ন
অর্ধেক বন
পাঠালো পরপারে ।
বাকি আধেক
গোত্র শোকে
ম'রে গেলে
সুশীলের
ঘাম খাবে
টক'শো ।
বুদ্ধিমান অন্ধ হলে সকলি রসাতলে ।
(263) যুদ্ধ............
শুনুন মশায়, হারজিত থাকবেই
শুধু যুদ্ধটা থামবেনা ।
জিতার জন্যে যেমন,
পরাজয় মনে রেখে ময়দানে থাকুন ।
হারতে হারতে জিতে যাওয়া যায় ।
অভ্যেসটা করুন না
দমটা ধরে রাখুন না
শুরু হো'ক বিজয়ের উৎসব ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন